The owner of this site is Dost Mohammad (Moni) of Boxnagar, Sarulia, Demra, Dhaka-1211

বাংলার পথে প্রান্তরে

প্রকৃতির দূরন্ত বিস্ময় ঋজুক
জলপ্রপাত:

নিস্তরঙ্গ নির্মল সৌন্দর্য্যের আধার লাউচাপড়া বনভূমি

সিলেটের নয়নাভিরাম জলজবন রাতারগুল

পাবলাখালী অভয়ারন্য ঘুরে আসুন।

দেখে আসুন রহস্যঘেরা গোকুলমেধ।

মোঘল স্থাপত্যরীতির অনন্য সৃষ্টি বিবিচিনি শাহী মসজিদ

দৃষ্টিনন্দন পানিহাটা তারানী পাহাড়

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক বাহক নওগার কুসুম্বা মসজিদ

রহস্যঘেরা প্রকৃতির সৌন্দর্য্য আধার রেমা কালেঙ্গা

নিবিড় প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য্যের রহস্য অবগুণ্ঠন চুনাতি অভয়ারন্য

ঐতিহ্যবাহী গ্রামবাংলার লোককাহিনীর সত্যতা মালকা বানুর মসজিদ

পাখপাখালীর স্বর্গ প্রকৃতির নিবিড় ছায়াঘেরা মায়াঘেরা জলউদ্যান বাইক্কা বিল

আমি াইটা থেকে আজ একটা ডোমেন কিনেছি।
এটা একটা বাংলাদেশি সাইট। এরা ৬৭০ টাকা দিয়ে .com ডোমেন বিক্রি করে। http://www.cheapratedomain.com

প্রযুক্তি ও অন্যান্য জরুরী প্রয়োজনীয়

TECH REVIEW

জীবনকে আরো উন্নত সহজসাধ্য করেছে এবং ভবিষ্যতে করবে সেইসব দুনিয়া কাপানো আবিস্কার এবং মানুষের শ্বাশ্বত চিরন্তন কৌতুহলের বিষয়বস্তু পৃথিবীর বিভিন্ন রহস্যময় বস্তু স্থাপনা ও ঘটনা এবং বৈজ্ঞানিকভাবে অমীমাংসিত বিষয়বস্তু নিয়ে এই কলামে আছে লেটেষ্ট আপডেট এছাড়াও কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোটোখাটো টিপস যা প্রয়োজনে অমূল্যবান মনে হবে তার সমাহার রয়েছে এখানে দেখতে ও পড়তে নীচের বাটনে কিক করুন

1. স্মার্টফোনে ভূমিকম্প সংকেত

2.বিশ্বের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ বানালো চিলি

3.নিজের দেহ নিজেই সংযোজিত করবে রোবট

4.শনাক্তকরণে নতুন হাতিয়ার বিশেষ জিন

পড়তে এখানে ক্লিক করুন


1.৪১৯ মিলিয়ন বছরের পুরনো মাছের ফসিল উদ্ধার

2.বৃষ্টি হলেই বেজে ওঠে যে সুরেলা বাড়ি

3. পৃথিবীর যত অদ্বুতুড়ে, রহস্যঘেরা অবাক রেষ্টরেন্ট

4.দুই লক্ষ আগের মানুষের মাথার খুলি আবিস্কার

5.স্বর্নের সন্ধানে উন্নাওর জেলার রাজা রাও রাম বক্স সিংয়ের প্রাসাদ খননের কাজ শুরু

6.পৃথিবীর সবচেয়ে আদিম ধুমকেতুর ধ্বংসাবশেষ আবিস্কার

7.২৬ বছর আগের মৃত নারীর অক্ষত কাফন উদ্ধার

8.এবার একাকী পাখীর মতো যখন খুশী আকাশে উড়বে মানুষ

9.সৌরজগতের বাইরে পানিযুক্ত পাথুরে গ্রহের সন্ধান

10.রেকর্ড দামে বিক্রি টাইটানিকের সেই ভায়োলিন

11.হীরা বৃষ্টি

পড়তে এখানে ক্লিক করুন

1.বাটির দাম ১৪০ কোটি টাকা

2.এক উড়ালে আটলান্টিক পাড়ি

3.রং তুলি নয়, এবার চোখের জলের রং দিয়ে চিত্রকর্ম পৃথিবী তোলপাড়

4.মস্কো বিমানবন্দরে পড়ে আছে ২০ বিলিয়ন ইউরো!

5.মৎস্যকন্যা আছে নাকি নাই? মৎস্যকন্যা দেখার কিছু বিস্ময়কর বিশ্বাসযোগ্য চাক্ষুষ প্রমান

6.পৃথিবীর ভেতর আরেক পৃথিবী চীনের ইয়ার ওয়াং ডং গুহার আবিষ্কার না দেখলে বুঝবেন না যে বিষয়টা কি?

7.১৮ বছরের আফ্রিকান তরুণীর নিজের পোষা কুকুরকে বিয়ে করে রেকর্ড সৃষ্টি

8.শান্তির আশায় কালীর সামনে সন্তান বলি!

9. মানুখেকো গুহার রহস্যভেদ

পড়তে এখানে ক্লিক করুন

1.জিমেইল এর অনেকগুলো একাউন্ট ব্যবহার করুন অতি সহজে

2.ভূয়া ইমেইল আইডি সনাক্ত করুন ইমেইল চেকারের মাধ্যমে

3.একটি মজিলা ফায়ারফক্স দিয়ে একাধিক ফেসবুক/জিমেইল আইডিতে লগইন করুন।

4.দোকানে রিচার্জ করতে যাওয়ার দিন শেষ,আপনার ব্যাংক একাউন্ট থেকে মোবাইলের ব্যালেন্স রিচার্জ করুন কোন প্রকার চার্জ ছাড়াই

5.আপনার পিসির সব ফাইল browse করুন আপনার মোবাইল বা যে কোনো পি সি থেকে

6.মোবাইল কে মডেম হিসেবে ব্যবহার করবেন কিন্তু স্পীড পাবেন ব্রডব্যান্ড কানেকশানের মত!!!

7.আপনার মোবাইলে সেটিং করুন জিমেইল

পড়তে এখানে ক্লিক করুন

NOTICE BOARD

প্রয়োজনীয় ও দরকারী তথ্যসমূ’হ

জীবনকে আরো উন্নত সহজসাধ্য করেছে এবং ভবিষ্যতে করবে সেইসব দুনিয়া কাপানো আবিস্কার এবং মানুষের শ্বাশ্বত চিরন্তন কৌতুহলের বিষয়বস্তু পৃথিবীর বিভিন্ন রহস্যময় বস্তু স্থাপনা ও ঘটনা এবং বৈজ্ঞানিকভাবে অমীমাংসিত বিষয়বস্তু নিয়ে এই কলামে আছে লেটেষ্ট আপডেট এছাড়াও কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোটোখাটো টিপস যা প্রয়োজনে অমূল্যবান মনে হবে তার সমাহার রয়েছে এখানে দেখতে ও পড়তে নীচের বাটনে কিক করুন
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেককিছুই আমাদের প্রয়োজন কখনও কখনও যার প্রয়োজন খুব বেশী অনুভ’ত হয় কিন্তু প্রয়োজনীয় তথ্য ও তত্ত্বের অভাবে আমরা হয়রানী ও ক্ষতিগ্রস্ত হই, সেইরকমই কিছু দরকারী প্রয়োজনীয় তথ্যের সন্ধান এখানে মিলবে

বিনামূল্যে ঠোটকাটা তালুকাটা অপারেশনের জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৯২৫৪৫৬৬২৬

পড়তে এখানে ক্লিক করুন
টিভি নিউজ ব্রািন্ডং: যে কোন টেলিভিশনের সংবাদে ও প্রতিষ্ঠানের যে কোন নিউজ ব্রািণ্ডং এর জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন -01925456626

#বিশ্ব মাতানো পণ্যে অবিশ্বাস্য মূল্য ছাড়: ডায়াবেটিক, হার্ট, লিভার ও গ্যাষ্ট্রিক এর জাদুকরী সমাধান:
অমৃত রস- অমৃত রস একটি গাছের প্রাকৃতিক নির্যাস্ ইহা সেবনে কোন ওষধ, ব্যায়াম বা ডায়েটকন্ট্রোল ছাড়াই ডায়াবেটিক স্থায়ী ভাবে নির্মূল হয়। যাহা লক্ষ লক্ষ মানুষের ক্ষেত্রে প্রমানিত হয়েছে এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই:
ন্যানো ফ্যাক্স: ন্যানো ফ্যাক্স এমন কিছু দুস্প্রাপ্য ধাতব পদার্থ দ্বারা তৈরী যাহার ভিতরে পানি রেখে সেবন করলে হার্ট, লিভার, ও গ্যাষ্ট্রিকসহ বিভিন্ন রোগের স্থায়ী সমাধান হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে এই ফ্যাক্স বিশেষভাবে কার্যকরী যাহা প্রমানিত হয়েছে। আমরাই বাংলাদেশের প্রথম আমদানীকারক:

যোগাযোগ- 01925456626 ক্যামিকেল ও ফরমালিনমুক্ত মেশিন: খাদ্যের বিষক্রিয়া থেকে মুক্ত থাকার জন্য (ফরমালিনমুক্ত মেশিনটি ব্যবহার করুন)সারা বাংলাদেশে এজেন্ট/মার্কেটিং ও ডিলার নিয়োগ চলছে যোগাযোগ- 01925456626

আরএক্স কালো চাউল: আল্লাহতায়ালার অশেষ নেয়ামত বলে শেষ করা যাবে না, বিজ্ঞানীরা বলেছেন এ কালো চালের উপকারীতা বলে শেষ করা যাবে না, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার, রোগপ্রতিরোধ ও বার্ধক্যঠেকাতে অপ্রতিরোধ্য: যোগাযোগ করুন যোগাযোগ- 01925456626

আপনি কি নিজের ব্যাক্তিগত বা প্রতিষ্টানের জন্য প্রিন্টেড গিফট আইটেম যেমন আপনার বা প্রতিষ্ঠানের নাম ছবি লোগো বা যে কোন ডিজাইন দিয়ে টিশার্ট মগ প্লেট বা অন্যান্য কোন আইটেম আপনার পছন্দমতো ডিজাইন প্রিন্ট করিয়ে নিতে চান, আপনি ওয়েবসাইটে ভিজিট করে সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনার মনমত নিজে ডিজাইন করে বা ষ্টক থেকে যে কোন ডিজাইন পছন্দ করে সে অনুযায়ী যে কোন বস্তুর উপর প্রিন্টেড গিফট আইটেম তৈরী করিয়ে নিতে পারেন। যোগাযোগ: ০১৯২৫৪৫৬৬২৬

বিজ্ঞাপনী কলাম

এখনই ডট কম www.akhoni.com খাবার, ভ্রমণ, চিত্তবিনোদন, সিনেমা, স্পা, স্বাস্থ্যসেবা, ফিটনেস সেন্টার, বিউটি পার্লার এবং শহরের আরো অনেক জনপ্রিয় ব্যবসা ্পরতিষ্ঠানের পণ্য এবং সেবা সমূহের ৯০ ভাগ পর্যন্ত ছাড় আপনার হাতের নাগালে এনে দিচ্ছে। AKHONI.COM

কম্পিউটার ল্যাপটপ সহ সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স গ্যাজেট এবং আারও বহুবিধ নিত্যব্যবহার্য্য পন্যসামগ্রীর সহজ নিরাপদ অনলাাইন কেনাকাটা :
ClickBD

আবার ঈদ কে সামনে রেখে বিভিন্ন ছাড় ও উপহারের সুবিধা দিচ্ছে অনলাইন বাজার হাটবাজার । প্রবাসিরা নিজের পছন্দ মত পন্য কিনে প্রিয়জনকে পাঠাতে পারবেন HUTBAZAR

ওয়েবসাইটে সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স, মোবাইল কম্পিউটার ও নানাবিধ ইলেকট্রোনিক গ্যাজেট সহ দৈনিন্দন জীবনের আরও অনেক প্রয়োজনীয় বিলাস সামগ্রী সহ নানাবিধ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বিশাল সমাহার যা ঘরে বসেও শুধু দু একটি ক্লিকের মাধ্যমে কেনাকাটা করা যায় এমন কিছু বিশ্বস্ত সাইট DIGITALMARKETBD
BANGLABAZAR
BANGLADESHMARKET
PLACE

ওয়েব বাংলাদেশ ডট কমে রয়েছে কেনাকাটার বিশাল সম্ভার। এ বাজারে শিশুদের পন্য , ঈদের ফ্যাশানসহ নানা পন্য পাবেন। WEBBANGLADESH

১.পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সামগ্রী হলো বই, আর এই বই খুব সহজেই নিজের বা প্রিয়জনকে উপহার হিসাবে দেয়ার জন্য ক্রয় করতে পারবেন রকমারী .কম এর মাধ্যমে । একটি বুক ষ্টোর হিসাবে ২০১২ সালে যাত্রা শুরু করে খুব শীঘ্রই এটি ই-বুক, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, কনজিউমার ইলেকট্রোনিক্স, সিডি/ডিভিডি, পেইন্টিং, টিকেট, হ্যান্ডিক্রাফট, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পোশাক, উপহার সামগ্রী, খাদ্যদ্রব্য, খেলনা সহ আরো কিছু বিক্রি শুরু করবে; ROKOMARI

২. সেলবাজার আপনাকে দেবে অনলাইনে গাড়ী, বাড়ী, মোবাইল, কম্পিউটার সহ প্রয়্জোনীয় সব পণ্য কেনাবেচার সুযোগ: CELLBAZAR

৩.গাড়ীসহ বিভিন্ন যানবাহন, প্রোপার্টি, ইলেকট্রোনিক্স, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পারসোনাল আইটেম, স্পোর্টস ও বেবি আইটেম বিভিন্ন জবের খবর পাওয়া যাবে এই সাইটে, এতে আপনার দেয়া এ্যাড ১৮০ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে এবং তা ফ্রি। BIKROY

৪.বিডিষ্টোরের মাধ্যমে কম্পিউটার, ইলেকট্্েরানিক্স কার, ফার্নিচার , যে কেউ এতে রেজিষ্ট্রেশন কওে ফ্রিতে ১ টি ষ্টোর ওপেন করার মাধ্যমে পন্য ক্রয়বিক্রয় করতে পারে। BDSTORE

৫.বিডিষ্টল.কম –একটি বড় মাপের অনলাইন গ্রোসার ষ্টোর, এর মাধ্যমে বিভিন্ন পন্য ক্রয় বিক্রয় ছাড়াও আপনি জানতে পারবেনর বিভিন্ন ধরনের ট্যুর প্যাকেজ, ট্রাভেল, ল্যাপটপ ইলেকট্রোনিক্স, মোবাইল নোটবুক, ক্যামেরা- BDSTALL

৬.প্রবাসী বাংলদেশের জন্য শ্রেষ্ট শপিং সেন্টার, হাটবাজার যা বর্তমানে ১০০০ এর ও বেশী ওয়েব সেন্টার এর সাথে গ্রাহকের সমন্বয় সাধন করে দিচ্ছে, এর মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে দৈনন্দিন জীবনের সব পন্যাদি ক্রয় করা যায়- HATBAZAR

৯.আইফেরি.কম ক্রেতাদেও জন্য কম্পিউটার সামগ্রী, ইলেকট্রোনিক্স ফ্যাশানেবল পোশাক, পছন্দেও বই বিভিন্ন সামগ্রীর পসরা সাজিয়েছে- iFeri SHOP

১০.বাংলাদেশের একটি অনলাইন কম্পিউটার শপ এট্া থেকে কম্পিউটার ও ল্যাপটপ এর বিভিন্ন হার্ডওয়্যার বিভিন্ন পার্টস এবং এক্সেসরিজ ভালো মানের ল্যাপটপ ডেস্কটপকম্পিউটার ক্রয় করতে পারেন ক্রেতারা- BDPRICECLUB

১১.সবরকম ইলেকট্রোনিক্স পণ্যের একটি বিশাল জগত হলো সাউ- বিডি.কম যা দেবে সেরা দামে সেরা পন্য ক্রয়ের সুযোগ- SOUND-BD

১২.এটি একটি স্মার্ট অনলাইন শপ যা দিচ্ছে ক্যাশ অন ডেলিভারীর সুযোগ, এই শপ এর মাধ্যমে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ট্যাব, স্মার্টফোন, ক্যামেরা, প্রিণ্টার, স্পিকার, হার্ডড্রাইভ, পেনড্রাইভ, মাদারবোর্ড,নেটওয়ার্কিং টুলস , ইউপিএস – PCRATIO

১৩.কিকবিডি.কম বাংলাদেশের ১টি বড় ইকমার্স সাইট, এর মাধ্যমে ক্রেতারা কম দামে ইলেকট্রোনিক্স, ক্যামেরা, ফোন, কম্পিউটার, সিডি, মোবাইল, ফ্যাশান, মিউজিক, ট্রাভেল, বাংলাদেশ ছাড়াও সুইজারল্যা-, ইউকে, বেলজিয়াম,জার্মানী সহ বিভিন্ন দেশের পণ্যেও বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়, এতে এমন সব জুয়েলারী, গাড়ী, রিয়েল এষ্টেট, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন বিক্রয় হয় যার অনেকগুলো এখন ও বাজারে ছাড়াই হয়নি-CLICKBD

১৪. বিডিহাট ষ্টোর ক্রেতাদের দিচ্ছে সপ্তাহে ৭ দিনের প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টা করে কম দামে উন্নত মানের পণ্য ক্রয়ের সুযোগ। লাইভ চ্যাট, ইমেইল এবং ফোন এর মাধ্যমে ক্রেতারা পছন্দেও পণ্য অর্ডার করতে পারবেন। | bdvissa, mastercard, dbbl, nexus,bikash and international vissa, mastercard discover, american express, and paypal এর মাধ্যমে বিডিহাট ষ্টোর হতে কেনাকাটা করা যায় আর এগুলো যাদেও নেই তাদের জন্য আছে বিডি ষ্টোর কার্ড, আর বাংলাদেশ ও ইউএসে এর ব্যাঙ্ক ডিপোজিটের মাধ্যমে ও বিল দিতে পারবেন- BDHAAT

১৯.নর্থ আমেরিকা থেকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট আমদানী করে নিজেদের ষ্টক তৈরী করে অনলাইন ষ্টোর শপ.স্মার্ট। এখানে ক্রেতারা ইলেকট্রোনিক্স, গ্যাজেট, কসমেটিক এবং অ্যাক্সেসরিজ থেকে শুরু করে সকল ধরনের পণ্য পাবেন। সরাসরি ব্রা-ের পণ্য আমদানী করে বলে এটি সকলের নিকট বেশ জনপ্রিয়- SMARTSHOP

২০.বাংলাদেশ ব্র্যা-স: এটি বাংলাদেশের প্রথম ফ্যাশন ভার্চুয়াল সাইট। এই সাইটে আছে বাংলাদেশের ৩৯টি বহুল প্রচলিত ব্রা-ের ২১০০০ এরও বেশী প্রডাক্ট যার মধ্যে আছে ফ্যাশন ও পোশাক, পারফিউম, ইলেকট্রোনিক্স ছাড়াও আরো অনেক কিছু। এই বিশাল সম্ভার থেকে বেছে নিতে পারেন আপনারটি : BANGLADESHBRANDS

২১.রুপকথা জামদানী । রুপকথা হলো জামদানীর একটি অনন্য ব্র্যা-। এটি ক্রেতাকে দেবে হোম ডেলিভারীর সুবিধা। এর প্রোডাক্ট হিসেবে আছে জামদানী শাড়ী, পাঞ্জাবী এবং কামিজ। চাইলেই আপনিও ঘুরে আসতে পারেন জামদানীর রাজ্য থেকে- RUPKOTHAJAMDANI

২২.২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারীতে যাত্রা শুরু করা এই সাইটটিতে পাওয়া যাবে কসমেটিকস, জুয়েলারী, লেডিস ব্যাগ, বড়ি স্প্রে ও পারফিউম , কিডস কর্ণার, খেলনা, শো-পিস, এবং গিফট আইটেম, বই, ইলেকট্রোনিক্স, হ্যা-িক্রাফটসসহ আরো অনেক কিছু: ESUFIANA

২৩.২০১৩ সালের ১ম দিন আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে সাইটটি। এতে রয়েছে বিজনেস টু বিজনেস প্লাটফর্ম, প্রিয় ডিল বা ডিসকাউন্ট অফার, ই-ষ্টোর, পারসোনালাইজড প্রোডাক্ট ও সার্ভিস ইত্যাদি সুবিধা- PRIYOSHOP

২৪.অনলাইনে কেনা বেচার নতুন ওয়েবসাইট A2ZMARKET এই সাইটে নতুন বা পুরাতন পণ্য কেনা বেচা করা যায়, যারা ক্রয় ও বিক্রয় করতে চায় তারা শুধু একবার রেজিষ্ট্রেশন করে যত খুশী তত বিজ্ঞাপন দিতে পারেন ফ্রিতে, এখানে যে কোন কিছু বিক্রি, বাসা ভাড়া সহ পত্রিকার চাকুরীর বিজ্ঞাপন খুজে পাবেন খুব সহজে MARKETA2Z

২৬.হীরকের সৌন্দর্য্য নিয়ে ২০০৫ সালে ক্রেতাদের সামনে এসেছে অনলাইন ওয়েব পোর্টাল ডায়ম- ওয়ার্ল্ড। এটি হলো বাংলাদেশের একমাত্র প্লাটিনাম রিটেইলার ওয়েব পোর্টাল। সবসময় খোলা থাকে, এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ক্রয় করা যাবে ১০০% সার্টিফাইড এবং আজীবন এক্সচেঞ্জ সুবিধা সম্পন্ন ডায়ম- গোল্ড জুয়েলারী DIAMONDWORLD

পৃথিবীর যত অদ্বুতুড়ে, রহস্যঘেরা অবাক রেষ্টরেন্ট (গাছের মাথায় ঝুলানো, পানির নীচে, সবচেয়ে উচুতে, রোবট নিয়ন্ত্রিত, অদ্বুত কয়েকশ কোটি বছরের পুরনো গুহার রেষ্টুরেন্ট, সবচেয়ে ছোট, অবাক জলপ্রপাত রেস্টুরেন্ট,ভাসমান রেস্টুরেন্টের কথা অনেকেই হয়তো শুনেছেন।

এবার হৃদপিন্ড জোড়া লাগাবে আঠায়

কখনও কখনও মানুষরে হৃদিপেন্ড জন্মগত িকছু ত্রুটি থাক।ে েযমন: একটি িশশৃু হয়তো হ ছদ্রি নযি়ে জন্মায়। তারপর তার সাধারণ জীবন-যাপন করা হয় না। আর এই ত্রুটরি চকিৎিসা একদকিে খরচসাপক্ষে ব্যাপার, অপরদকিে ঝুঁকপর্িূণ। আচ্ছা, যদি এই ছদ্রি আঠা দযি়ে বন্ধ করা যায়, তাহলে কমেন হয়? অনকেইে নশ্চিয়ই কথাটা শুনে হাসছনে। কন্তিু এটা এখন আর অসম্ভব নয়। সম্প্রতি জফ্রেি র্কাপ নামরে এক গবষেক হৃৎপণ্ডিরে ত্রুটি ঠকি করতে উদ্ভাবন করছেনে এক ধরনরে আঠা যা হৃৎপণ্ডিরে ভতেরওে কাজ করব।ে তবে হৃৎপণ্ডিরে ভতেরে আঠা ব্যবহাররে একটা সমস্যা আছ।ে এই আঠা এমন হতে হবে যটো বায়োডগ্রিডেবেল র্অথাৎ শরীররে সঙ্গে একসময় মশিে যাব।ে হতে হবে শরীররে ভতেরে ব্যবহাররে জন্য নরিাপদ। একটু নমনীয় হতে হবে এক,ে যাতে বশে কছিুটা টান সহ্য করতে পার।ে আর তার ওপরে এমন এক পশেী ধরে রাখতে হবে একে যা সারাক্ষণ রক্তে ভসেে যাচ্ছ।ে সাধারণ আঠা এক্ষত্রেে কাজ করবে না, সটো বোঝাই যায়। র্কাযকরী একটি র্সাজক্যিাল গ্লু তরৈরি প্রচষ্টো চলে আসছে অনকেদনি ধরইে। সটো করতইে সক্ষম হয়ছেনে জফ্রেি র্কাপ। প্রায় এক দশক আগে এক ধরনরে বায়োডগ্রিডেবেল পলমিান নয়িে কাজ করছলিনে র্কাপ। তনিি এর সাহায্য দুই টুকরো কাঁচজোড়া লাগাতে সক্ষম হন। কন্তিু এরপরে অন্য একটি গবষেণা নয়িে ব্যস্ত হয়ে পড়নে তনি,ি বমোলুম ভুলে যান এই পলমিাররে কথা। পড়ে বস্টন চল্ড্রিনে'স হসপটিালরে র্সাজন পড্রেো ডলে নডিোর সঙ্গে দখো হয় তার। তনিি বাচ্চাদরে হৃৎপণ্ডিরে ফুটো বন্ধ করার একটা ভালো উপায় খুঁজছলিনে। তখন সইে পুরনো পলমিাররে কথা মনে করনে র্কাপ। ডলে নডিো এবং আরও কছিু র্সাজনরে সাথে মলিে তনিি ওই পলমিারকে আরও উন্নত করার চষ্টো করনে। সম্প্রতি সইে আঠা পরীক্ষা করে দখো হয় জীবন্ত ইদুর এবং শুকররে ওপর। ল্যাবরটেরতিে ইদুররে হৃৎপণ্ডিরে ফুটো এবং শুকররে ধমনীর ক্ষত মরোমত করতে এই আঠা ব্যবহার করা হয়। শুধু তাই নয়, অন্য একরকম পর্দাথ থকেে তরৈি করা একটি 'প্যাচ' বা 'তাল'ি দয়িে হৃৎপণ্ডিরে ভতেররে ফুটো মরোমতরে কাজওে এই আঠা কাজ করে ঠকিভাবইে। এমনকি একটি ইঞ্জকেশন দয়িে ওই শুকররে হৃৎস্পন্দন মনিটিে ১৯০-এ উঠয়িে দবোর পরওে ওই আঠা জায়গামত থাক।ে হৃৎপণ্ডিে এমন ত্রুটি থাকার কারণে সাধারণত অপারশনরে পরওে রোগীরা খুব ভারী কোনও ব্যায়াম করতে পারনে না। তাদরে হৃৎস্পন্দনরে মাত্রা কম রাখা লাগ।ে কন্তিু এই আঠা যদি মানুষরে শরীরে ব্যবহার করা সম্ভব হয়, তবে হৃৎস্পন্দন বশেি হলওে তার সমস্যা হবে না। র্কাপ মূলতঃ আইডয়িা পান মাকড়শার জাল থকে।ে মাকড়শার জাল এতোটাই আঠালো হয় যে সটো কোনও পৃষ্ঠরে ওপরে পড়লে শক্ত হয়ে আটকে থাক।ে একই সঙ্গে সটো পানরিোধী। এইভাবইে তার বশিষে আঠাটি তরৈি হয়। হৃৎপণ্ডিরে ওপরে প্রয়োগ করে পাঁচ সকেন্ডে এর ওপর অতবিগেুনী রশ্মি ফলেলে সটো শক্ত হয়ে আটকে যায়। এই আঠা সব রকমরে সরকারি এবং আইনি বধিনিষিধে পার করে অনুমোদতি হলে হৃৎপণ্ডিরে এমন ত্রুটি নয়িে জন্ম নওেয়া মানুষরো নঃিসন্দহেে অনকে ভালো উপকার পাব।ে

জ্বালানি সংকট মেটাবে 'কুইনান'

জ্বালানি সংকট একই সাথে এর অধিক ব্যয় নিয়ে দিশেহারা পৃথিবী। দিনকে দিন জ্বালানি সংকট বাড়ছেই। তবে আশার কথা হলো সম্প্রতি বিজ্ঞানিরা গবেষণা করে দেখেছেন 'কুইনান' জৈব যৌগের সাহায্যে ভবিষ্যতে জ্বালানি শক্তি সঞ্চয় করা সম্ভব। এখন আমরা ব্যাটারির সাহায্যে আমাদের প্রয়োজনীয় শক্তি সঞ্চয় করে রাখি এবং পরবর্তীতে তা পুনঃব্যবহার করে থাকি, তবে এতে পূর্ণ শক্তি ব্যবহার সম্ভব হয়না কিছু শক্তি নষ্ট হয়ে যায়। বিজ্ঞানিরা দীর্ঘ সময় ধরে নানান গবেষণা চালিয়েছেন। তারা খুঁজে দেখার চেষ্টা করেছেন কিভাবে একটি সাশ্রয়ী কিন্তু অত্যন্ত কার্যকরী শক্তি সঞ্চয়ী ব্যবস্থা গড়ে তোলা যায়। অবশেষে বিজ্ঞানিরা আবিষ্কার করেছেন 'কুইনান' জৈব যৌগের সাহায্যে শক্তি সঞ্চয় করে রাখা এবং তা পুনরায় ব্যবহার করা সম্ভব। এটি জৈব যৌগের খুব দ্রুত এবং সহজে নিজে থেকেই চার্জ হওয়া এবং শক্তি সরবরাহ করতে সক্ষম। এছাড়াও গবেষকরা এটিকে জ্বালানি সংগ্রহ করার জন্য ব্যবহার যোগ্য করার পেছনে আরও কিছু সুবিধার কথা জানিয়েছেন। গবেষকরা বলেন, 'কুইনান' পানিতে দ্রুত গুলে যায়, যা একে জ্বালানি সঞ্চয় করার দ্রবন হিসেবে ব্যবহারে আদর্শ হিসেবে বিবেচনা করতে বিজ্ঞানিদের উৎসাহ দিয়েছে। অন্যদিকে, 'কুইনান' হচ্ছে খুবই স্থিতিশীল, সহজলভ্য, পরিবর্তন যোগ্য, এবং উচ্চ ক্ষমতা সম্পূর্ণ যৌগ। যেহেতু 'কুইনান' পানিতে খুব সহজে গুলে যায় সেহেতু একে ব্যবহার করে ব্যাটারি তৈরির ক্ষেত্রে শক্ত আবরণ ব্যবহার করতে হবেনা। এটি লিকুইড ব্যাটারি অর্থাৎ তরল ব্যটারি হিসেবে ব্যবহার করা সম্ভব। বিজ্ঞানিরা এরই মাঝে এক কিলোওয়াট বিদ্যুৎ সঞ্চয়ী 'কুইনান' ব্যাটারি ব্যবহার করেছেন যেখানে সাধারণ ব্যাটারি থেকে এটি প্রায় ২৭ ডলারের কেমিক্যাল খরচ কমিয়ে দিতে সক্ষম হয়েছে! এটা নিঃসন্দেহে বলা যায় 'কুইনান' দিয়ে তৈরি হওয়া ব্যাটারি আমাদের বিদ্যুৎ সঞ্চয় করার ক্ষেত্রে নবযুগের সূচনা করবে। তবে ঠিক কবে নাগাদ 'কুইনান' এর তৈরি ব্যাটারি বাজারে আসবে তা এখনো জানা যায়নি।

ইউক্যালিপ্টাস দিয়ে ভূগর্ভস্থ স্বর্ণের সন্ধান!

প্রাকৃতিক স্বর্ণকণিকা উদ্ধার করতে বিলিওন বিলিওন অর্থ খরচ হয় সারাবিশ্ব জুড়ে। কিন্তু এবার গবেষকরা জানিয়েছেন নতুন একটি তথ্য। তারা জানিয়েছেন, ইউক্যালিপ্টাস গাছের পাতার নমুনা দেখেই জানা যাবে ওই এলাকায় স্বর্ণ আছে কি না কিংবা থাকলেও তা কত নিচে? এই গবেষণাটি অবিশ্বাস বা অবাক করা হলেও এটা সত্যি। কারণ ইউক্যালিপ্টাস গাছের মূল মাটির অত্যন্ত গভীরে প্রবেশ করে ফলে এ গাছের মূলের মাধ্যমে মাটির বিভিন্ন স্থর থেকে উঠে আসে বিভিন্ন খনিজ। এসব খনিজ ইউক্যালিপ্টাস গাছের পাতায় সঞ্চিত হয়। সুতরাং ইউক্যালিপ্টাস গাছের পাতার নমুনা পরীক্ষা করার মাধ্যমে জানা যাবে ওই অঞ্চলের মাটির নিচে সোনা আছে কি না! যদি থেকে থাকে তবে কি পরিমাণ স্বর্ণ রয়েছে। গবেষক মেইলভেইন লিন্টার (Melvyn Lintern) বলেন, ইউক্যালিপ্টাস গাছের ওপর গবেষণা করে জানা গেছে এসব গাছের শেকড় মাটির এতো গভীরে চলে যায় যেখানে বিভিন্ন স্থরে রয়েছে ভূগর্ভস্থ বিভিন্ন খনিজ। ইউক্যালিপ্টাস গাছের শেকড় ওই সব স্থর থেকে খনিজ সংগ্রহ করে নিয়ে আসে এতে এসব গাছের নমুনাতে ওই অঞ্চলের মাটির নিচে কি রয়েছে সেই বিষয়ে তথ্য পাওয়া সম্ভব। গবেষকরা বলছেন, ইউক্যালিপ্টাস গাছ হতে পারে খনিজ অনুসন্ধানের শক্তিশালী হাতিয়ার। এর মাধ্যমে খুব সহজেই ব্যয়বহুল যন্ত্রপাতি ব্যবহার এবং ভূমি খনন না করেই জানা যাবে ওই স্থানের মাটির নিচে আসলেই কি কোনও সোনা আছে কিনা! এছাড়া গবেষকদের এই গবেষণা অর্থনীতিক দিক দিয়েও বিশেষ সুবিধা নিয়ে আসছে বলেই মনে করছে বিভিন্ন মহল। সারা বিশ্বে মাটির নিচ থেকে স্বর্ণ উদ্ধারে কেবল খনন কাজেই ব্যয় হয় বিপুল পরিমাণ অর্থ যা এখন থেকে ইউক্যালিপ্টাস গাছের পাতার নমুনার মাধ্যমে খুব সহজেই জেনে নেয়া যাবে। ফলে সাশ্রয় হবে বিশাল অংকের অনুসন্ধান খনন ব্যয়।

ডিএমপি হেডকোয়ার্টারে বুয়েটের তৈরি কোয়াটো কপ্টারের পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন

নিজস্ব প্রতিবেদক ঢাকা মহানগর পুলিশ (ডিএমপি) হেডকোয়ার্টারের সামনের বাগানে প্রথমবারের মতো বুয়েটের তরুণ প্রকৌশলীদের তৈরি কোয়াটো কপ্টারের পরীক্ষামূলক উড্ডয়ন করা হয়েছে। গতকাল বুধবার দুপুর ২টার দিকে মিন্টো রোডে ডিএমপি হেডকোয়ার্টারের সামনে পরীক্ষামূলক উড্ডয়নের সময় ডিএমপি কমিশনার বেনজীর আহমেদ উপস্থিত থেকে কপ্টারের চার উদ্যোক্তা প্রকৌশলীকে ধন্যবাদ জানান। বেনজীর আহমেদ বলেন, ডিএমপিতে এ ধরনের কোয়াটো কপ্টারের প্রয়োজন রয়েছে। বহুমাত্রিক অপরাধ নিয়ন্ত্রণে আধুনিক প্রযুক্তি ব্যবহারের বিকল্প নেই। কারণ সবার আগে এ শহর ও শহরের নাগরিকদের নিরাপত্তা দেয়া আমাদের প্রধান কর্তব্য। নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে এ ধরনের একটি আধুনিক সরঞ্জামের জন্য আমরা বিভিন্ন দেশের সঙ্গে কথা বলেছি। দেশীয় প্রযুক্তি যদি আন্তর্জাতিক মানসম্পন্ন হয় এবং এটা দিয়ে যদি নাগরিকদের নিরাপত্তা দেয়ার কাজটি যথাযথভাবে করা যায় তাহলে আমরা অবশ্যই এটা ব্যবহার করব। উড্ডয়নের আগে কোয়াটো কপ্টারের চার উদ্যোক্তা আব্দুল্লাহ আল মামুন খান দিপ, মো. শাহনেওয়াজ ভূঁইয়া, আজিজুল ইসলাম ও খায়রুজ্জামান বিপ্লব কপ্টারের সক্ষমতা সম্পর্কে জানান। এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন জয়েন্ট কমিশনার ওয়াই এম বেলালুর রহমান, উপ-পুলিশ কমিশনার ইমাম হোসেনসহ ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা। ডিএমপি কমিশনার আরো বলেন, এদেশে যারা এ ধরনের কাজের প্রকৌশলী রয়েছে তাদের উৎসাহিত করাই আমাদের লক্ষ্য। এটি তৈরি করতে বিদেশের তুলনায় তিন ভাগের এক ভাগ খরচ হয়েছে।

আশ্চর্য পাহাড়

আশ্চর্য এক পাহাড় চার মূর্তির পাহাড়। এটি আমেরিকার দক্ষিণ ডাকোটার র‌্যাপিড সিটির কাছে ‘মাউন্ড রশমো’র পাহাড় নামে পরিচিত। ১৮৮৫ সালে এক পর্বত অভিযানের সময় নিউইয়র্কের বিখ্যাত আইনবিশেষজ্ঞ চার্লস-ই-রশমোরের নাম অনুসারে পাহাড়টির এই নামকরণ করা হয়েছে। পাহাড়টির গায়ে গ্রানাইট পাথর দিয়ে চার মার্কিন প্রেসিডেন্টর বিশাল আবক্ষ মূর্তি খোদাই করা আছে। এরা হলেন জর্জ ওয়াশিংটন, টমাস জেফারসন, আব্রাহাম লিঙ্কন ও থিয়োডর রুজভেল্ট। এ মূর্তিগুলো দেখতে প্রতি বছর ২০ লাখেরও বেশি টুরিস্ট আসেন। মূর্তিগুলোর প্রতিটির মুখ লম্বায় ৬০ ফুট এবং চোখগুলো ১১ ফুট চাওড়া। এদের মধ্যে জর্জ ওয়াশিংটনের মুখটিই ১৮ ফুট চাওড়া এবং নাকটি লম্বায় ২১ ফুট। ভাবলে অবাক হতে হয়, এ বিশাল আকৃতির মুখগুলো তৈরি করতে গ্রানাইট পাথরই লেগেছে ৪ লাখ ৫০ হাজার টন। ১৯২৭ সালের ৪ অক্টোবর পাহাড়ের গায়ে মেশিন বসানো হয়েছিল। মূর্তিগুলো এমন নিখুঁতভাবে তৈরি যে, পর্যটকদের মন কেড়ে নেয়। ১৯৩৮ সাল থেকে মাউন্ট রশমোর টুরিস্টদের আনাগোনা শুরু হয়। কাজ শেষ হয় ১৯৪১ সালে। অর্থাৎ দীর্ঘ ১৪ বছর ধরে চলেছিল এ মূর্তিগুলো তৈরির কাজ। ৩৬০ শিল্পী দিন-রাত অক্লান্ত পরিশ্রম করে মূর্তিগুলো তৈরি করেছিলেন। শিল্পীদের অনেকেই আজো বেঁচে আছেন।

ভূমিকম্প থেকে স্বর্ণ!

ভূমিকম্পের ভয়াবহতা সম্পর্কে অজ্ঞ মানুষ খুঁজে পাওয়া যাবে কি-না সন্দেহ। একটা বড় মাত্রার ভূমিকম্প পাল্টে দিতে পারে একটা দেশের মানচিত্র। বদলে দিতে পারে নদীর গতিপথ। ধ্বংস করে দিতে পারে সভ্যতা, সুউচ্চ পাহাড়। আর প্রাণহানির কথা নাইবা বললাম। তবে সম্প্রতি ভূমিকম্পের এক বিস্ময়কর দক্ষতার কথা জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা। আগ্নেয়গিরি ও ভূমিকম্পের ফলে কীভাবে ভূগর্ভে খনিজ পদার্থের সৃষ্টি হয়, তা নিয়ে গবেষণার ফল প্রকাশ করেছে ভূতত্ত্ব বিষয়ক সাময়িকী নেচার জিওসায়েন্স। ভূমিকম্পের ফলে ভূগর্ভস্থ তরল পদার্থগুলো কীভাবে খণ্ডিত হয়ে ক্ষুদ্র কণায় পরিণত হয়ে মূল্যবান সম্পদে রূপান্তরিত হয়, ওই গবেষণা অনুসরণে এ বিষয়ে বিস্তারিত জানানো হয়েছে ওই গবেষণায়। অস্ট্রেলিয়ার ইউনিভার্সিটি অব কুইন্সল্যান্ডের ভূপদার্থ বিজ্ঞানের গবেষক ডিওন ওয়েদারলি বলেন, ভূগর্ভস্থ তাপ ও চাপের ফলে তরল পদার্থগুলো পৃথক পৃথক কণায় রূপান্তরিত হয়। সৃষ্টি হয় নতুন নতুন পদার্থ। ভূগর্ভের ১০ কিলোমিটার গভিরে পানির সঙ্গে কার্বন ডাই-অক্সাইড ও সিলিকা মিশে থাকে থাকে। যখন ভূকম্পন হয়, তখন প্রচণ্ড তাপ ও চাপের ফলে ভেঙে যায় সেখানকার পানির কণাগুলো। এতে বিভিন্ন ধরনের মূল্যবান খনিজ পদার্থের সৃষ্টি হয়। তখন অন্যান্য খনিজ পদার্থের মতো সোনার উপাদানগুলো সেখানে বালি ও কাঁদা মিশ্রিত অবস্থায় থাকে। এভাবে স্বর্ণখনি সৃষ্টি হতে পারে। রেহ্নুমা তারান্নুম

বিশ্বের সবচেয়ে বড় ও পুরনো ডিম

ডিমের মা মারা গিয়েছে অনেক আগেই, শুধু মা না এই ডিমের প্রজাতি বিলুপ্ত হয়েছে প্রায় ৪০০ বছর আগে, কিন্তু এখনো টিকে আছে ডিম তার নিজের আকৃতিতে। আজ আপনাদের এমনই এক ডিমের সঙ্গে পরিচয় করিয়ে দেব যা বিশ্বের সব থেকে বৃহত্তম এবং সব থেকে পুরনো বা বয়স্ক। এই ডিমটি মাদাগাস্কার বিলুপ্ত হাতি পাখি (The Giant Elephant Bird) এর। ১৭ শতকে দিকে এই হাতি পাখি বিলুপ্ত হওয়ার পূর্বে এটি ছিল বিশ্বের সব থেকে বড় পাখি। এটি প্রায় ১০ ফুট লম্বা এবং ওজনে প্রায় অর্ধ টন। এত বড় হলে কি হবে এই হাতি পাখি কিন্তু উড়তে পারত না। Duncan Phillips ধরে আছেন ডিমটি, এই ডিমটির ব্যাস তিন ফুট। এটি প্রথম আবিষ্কার করেন David নামক একজন Victorian Explorers, যিনি মাদাগাস্কার নিয়ে একটি ভিডিও প্রামাণ্যচিত্র বানাচ্ছিলেন। সেই সময় তিনি এই ডিমটি খুঁজে পান। ডিমটি বর্তমানে আছে John Shepherd নামক একজন প্রাগৈতিহাসিক জীব বিশেষজ্ঞের কাছে। অবশ্য তারা সিদ্ধান্ত নিয়েছেন ডিমটি তারা বিক্রি করে দেবেন। অবশ্য এর জন্য বেশ মোটা অঙ্কের টাকা গুনতে হবে গ্রাহককে। এই ডিমটি ফুটবল বা রাগবি বলের থেকেও বড় আর এর বিক্রেতারা এটির দাম সর্বনিু ৫০০০ ইউরো ধরে রেখেছেন। ডিমটি সত্যিকার অর্থেই অনেক ইতিহাসের সাক্ষী। এক সময়ের মাদাগাস্কার এই হাতি পাখির অস্তিত্ব ছিল এই পৃথিবীর বুকে। মানুষের সঙ্গেই তারা বেঁচে ছিল বহু বছর। কিন্তু মানুষের কারণে পরিবেশের পরিবর্তনের কারণে এই হাতি পাখি বিলুপ্ত হয়ে গেছে ডোডো পাখির মতো। এই হাতি পাখির বিলুপ্তির প্রধান কারণ হিসেবে কয়েকটি কারণ ধরা হয়। প্রথমত মাদাগাস্কার অধিবাসীদের কাছে এই পাখির মাংস বেশ প্রিয় ছিল। তাই এই পাখি শিকারের হার ছিল বেশি। এছাড়াও বনের জংলি শূকরগুলো এই হাতি পাখির বাচ্চাদের মেরে ফেলত যার ফলে এদের বংশ বৃদ্ধির হার অনেক কমে যায় মৃত্যুর হারের তুলনায়। যদিও পাখিটি অনেক বড় ছিল, উচ্চতায় প্রায় ১০ ফুট আর ওজন ছিল অর্ধ টনের মতো। কিন্তু এই পাখি উড়তে পারত না। এই পাখির পা ছিল অনেকটা অস্ট্রেলিয়ার উটপাখির (Ostrich) পাখির মতো লম্বা। কিন্তু যত বড় হোক না কেন এই পাখি না পারত উড়তে না পারত জোরে দৌড়াতে আর ছিল অনেকটা বোকা। এ কারণেই অতি সহজেই এরা পরিণত হতো শিকারে। আর এভাবেই ধীরে ধীরে বিলুপ্ত হয়ে যায় বিশ্বের সব থেকে বড় পাখি The Giant Elephant Bird।

জ্ঞান-বিজ্ঞানের সূতিকাগার: গোয়েটিংগেন

নিউটন, ডারউইন থেকে ঊনবিংশ শতাব্দীর দিকে এসে জগৎ সম্পর্কে আমাদের ধারণায় এক নতুন বাঁক নেয়া শুরু করে। বিশেষ করে গণিতশাস্ত্র, জ্যামিতি ও অণু-পরমাণুর ভেতরের জগৎ ও স্থান-কাল সম্পর্কে আমাদের দৃষ্টি প্রসারিত হতে থাকে, যার ফলাফল আজকের এই প্রাযুক্তিক সভ্যতা। বিংশ শতাব্দীর অন্তত যা কিছু অর্জন, তার বেশিরভাগের চিন্তার ভিত্তি হলো এই গোয়েটিংগেন। গোয়েটিংগেন নিয়ে লিখেছেন সুরাইয়া নাজনীন মূলত জর্জিয়া অগস্টা বিশ্ববিদ্যালয়কে কেন্দ্র করে এই গোয়েটিংগেন শহরের জ্ঞানের বিকাশ ও খ্যাতি ছড়িয়ে পড়ে। ঊনবিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভ থেকে এই বিশ্ববিদ্যালয় শহরের সবকিছুর কেন্দ্রবিন্দু হয়ে ওঠে, যার সঙ্গে জড়িত আছে সাধারণ মানুষের আন্তরিকতা। এখানে অন্যান্য বিশ্ববিদ্যালয় থেকেও খ্যাতিমান বিজ্ঞানীরা আসতেন, ১৯২০-৩০ দশকেও গোয়েটিংগেন ছিল ঊনবিংশ শতাব্দীর মাঝামাঝি সময়ের মতো স্বপ্নীল ও শান্ত সমাহিত; বাইরে থেকে আসার একমাত্র মাধ্যম ছিল কয়লা চালিত প্রাচীন ট্রেন, শহরের আয়তন এত ছোট ছিল যে, মোটরসাইকেল বা গাড়ির প্রয়োজন হতো না। কেবল প্রথম মহাযুদ্ধের পর এ শহরে বাইসাইকেলের প্রচলন হয়। কিন্তু এখানকার অধিবাসীরা তা খুব একটা পছন্দের চোখে দেখতেন না। অথচ এই শহরেই সর্বাধুনিক মডেলের যানবাহন তৈরি হতো। গোয়েটিংগেনে ছায়াঢাকা পথে চলতে চলতে কোনো সাইকেল আরোহী যদি দেখত তার সামনে রাস্তার মাঝ দিয়ে গভীর চিন্তামগ্ন হয়ে হাঁটছে কোনো বিজ্ঞানী বা চিন্তাবিদ, আরোহী তখন চিন্তার ব্যাঘাত হবে বলে, বেল না বাজিয়ে সাইকেল থেকে নেমে আস্তে করে হেঁটে পাশ কাটিয়ে আবার সাইকেলে উঠতেন। গোয়েটিংগেন শহরের জ্ঞান-বিজ্ঞানচর্চাকারীদের প্রতি এই শ্রদ্ধাবোধ খুবই স্বাভাবিক ছিল। গোয়েটিংগেনের সেই সুবর্ণযুগে বিশ্ববিদ্যালয়ের লোকরা নিজেদের সমাজের নায়ক বলে মনে করত, অবশ্য তার সঙ্গত কারণও ছিল, তেমন ইতিহাস অতীতে কখনো ঘটেনি ভবিষ্যতেও কখনো ঘটবে কি-না সন্দেহ। রাটস্কেলারের প্রচলিত ছাত্র সমাজের একটি সু-প্রাচীন উক্তি ঊীঃৎধ ঁেঃঃরহমবহ হড়হবংঃ ারঃধ- অর্থাৎ প্রাণের উৎস নিহিত রয়েছে গোয়েটিংগেনে। বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়–য়া, শিক্ষক ও সংশ্লিষ্ট অন্যদের কাছে ধ্র“ব সত্যের মতো মনে হতো এ উক্তি। শব্দতাত্ত্বিক, দার্শনিক, ধর্মতাত্ত্বিক ও প্রাণিবিজ্ঞান বিশারদদের অক্লান্ত জ্ঞানচর্চা ও পরিশ্রমে গোয়েটিংগেন পরিণত হয়েছিল আধুনিক বিজ্ঞানের প্রসূতি গৃহে। এ শহরের খ্যাতির সবচেয়ে বড় কারণ ছিল এর পেছনে অসাধারণ গণিতবিদদের প্রতিভা। বিখ্যাত পদার্থবিদ ও গণিতবিদ কার্ল ফ্রেডারিখ গস গত শতাব্দীর মধ্যভাগ পর্যন্ত এখানে অধ্যাপনা করেছেন ও জর্জিয়া-অগস্টা বিশ্ববিদ্যালয়কে গড়ে তুলেছিলেন বিশুদ্ধ জ্ঞান-বিজ্ঞানের পীঠস্থান হিসেবে। তারই উত্তরসূরি গণিতবিদ ফেলিক্স ক্লাইন এই শহর ও বিশ্ববিদ্যালয়ের খ্যাতিকে আরো প্রসারিত করেন। গোয়েটিংগেনে জ্যোতির্বিদ্যা, কারিগরি ও যন্ত্রবিজ্ঞান, পরিমাপ ও বিক্ষণ যন্ত্রপাতিকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠেছিল বিশাল শিল্পকারখানা। গসের সারাজীবনের সেরা ছাত্র ছিল, ‘জর্জ ফ্রেডারিক বার্নাড রিম্যান (১৮২৬-১৮৬৬)। আইনস্টাইনের ভাষায় রিম্যান হলেন পৃথিবীর ইতিহাসে সবচেয়ে দুর্বোধ্য প্রতিভাদের একজন। বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থ সংকটের কারণে (অন্যকিছুও হতে পারে) তাকে নিয়োগ দেয়া হয় অবৈতনিক শিক্ষক হিসেবে। তবে যে সব ছাত্ররা আসবেন তাদের কাছ থেকে তিনি ফি নিতে পারবেন। এই নিয়োগে কর্তৃপক্ষ একটি শর্ত জুড়ে দিয়েছিলেন, আর তা হচ্ছে রিম্যানকে একটি গবেষণাপত্র জমা দিতে হবে, পরবর্তী সময়ে জ্যামিতির উপরে যে গবেষণাপত্রটি জমা দিয়েছিলেন তার নাম ছিল ‘ঞযব ঐুঢ়ড়ঃযবংবং যিরপয ধৎব নধংরং ড়ভ বেড়সবঃৎ’ যা জ্যামিতি সম্পর্কে প্রচলিত ধারণা পাল্টে দেয়। প্রতি বৃহস্পতিবার অপরাহœ ঠিক তিনটার সময় হিলবার্টের বাসভবনের গেটে মিলিত হতেন মহান গণিতজ্ঞ ফেলিক্স ক্লেইন, মিনস্কি, কোরান্ট হিলবার্ট ও যুর্নজে সবার আসার আগে হিলবার্ট নিবিষ্ট থাকতেন গাণিতিক রহস্যের জাল বুনতে। তারা আসার সঙ্গে সঙ্গে নতুন কোনো সূত্র নিয়ে আলোচনা শুরু হয়ে যেত। কি শীত কি বসন্ত সব ঋতুতে তারা এভাবে আলোচনা করতে করতে বনের পথের শেষে খোলামাঠের সমতলে পেরিয়ে পার্বত্য উচ্চভূমির উপর অবস্থিত ‘কেয়ের হোটেলে’ গিয়ে উপনীত হতেন, সেখানে কফির কাপে চুমুক দেয়ার ফাঁকে ফাঁকে চলত জটিল গাণিতিকতত্ত্ব থেকে আরম্ভ করে জীবন সম্পর্কিত গভীর আলোচনা। মননের শেষ সীমানায় পৌঁছে হঠাৎ হালকা প্রসঙ্গের অবতারণায় দমকা হাসিতে ফেটে পড়তেন তারা, তাদের মতো আরো অন্য বিষয়ের প্রতিভাধর ব্যক্তিরাও এখানে আসতেন, পর্বত চূড়ার সেই রেস্তোরাঁয়। নতুন কোনো সূত্র মাথায় আসলে, কাগজ কাছে না পেলে কিংবা সময়ের স্বল্পতার কারণে তারা সূত্রগুলো পিরিচের তলায় লিখে রাখতেন। যতক্ষণ বিশ্ববিদ্যালয়ের লোক এসে সেগুলো কপি করে না নিয়ে যেত ততক্ষণ ওয়েটাররা সেগুলো যতেœর সঙ্গে পাহারা দিত।                                            

PAGE 1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 31 32 33 34 35 36 37 38 39 40