The owner of this site is Dost Mohammad (Moni) of Boxnagar, Sarulia, Demra, Dhaka-1211

বাংলার পথে প্রান্তরে

প্রকৃতির দূরন্ত বিস্ময় ঋজুক
জলপ্রপাত:

নিস্তরঙ্গ নির্মল সৌন্দর্য্যের আধার লাউচাপড়া বনভূমি

সিলেটের নয়নাভিরাম জলজবন রাতারগুল

পাবলাখালী অভয়ারন্য ঘুরে আসুন।

দেখে আসুন রহস্যঘেরা গোকুলমেধ।

মোঘল স্থাপত্যরীতির অনন্য সৃষ্টি বিবিচিনি শাহী মসজিদ

দৃষ্টিনন্দন পানিহাটা তারানী পাহাড়

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক বাহক নওগার কুসুম্বা মসজিদ

রহস্যঘেরা প্রকৃতির সৌন্দর্য্য আধার রেমা কালেঙ্গা

নিবিড় প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য্যের রহস্য অবগুণ্ঠন চুনাতি অভয়ারন্য

ঐতিহ্যবাহী গ্রামবাংলার লোককাহিনীর সত্যতা মালকা বানুর মসজিদ

পাখপাখালীর স্বর্গ প্রকৃতির নিবিড় ছায়াঘেরা মায়াঘেরা জলউদ্যান বাইক্কা বিল

আমি াইটা থেকে আজ একটা ডোমেন কিনেছি।
এটা একটা বাংলাদেশি সাইট। এরা ৬৭০ টাকা দিয়ে .com ডোমেন বিক্রি করে। http://www.cheapratedomain.com

প্রযুক্তি ও অন্যান্য জরুরী প্রয়োজনীয়

TECH REVIEW

জীবনকে আরো উন্নত সহজসাধ্য করেছে এবং ভবিষ্যতে করবে সেইসব দুনিয়া কাপানো আবিস্কার এবং মানুষের শ্বাশ্বত চিরন্তন কৌতুহলের বিষয়বস্তু পৃথিবীর বিভিন্ন রহস্যময় বস্তু স্থাপনা ও ঘটনা এবং বৈজ্ঞানিকভাবে অমীমাংসিত বিষয়বস্তু নিয়ে এই কলামে আছে লেটেষ্ট আপডেট এছাড়াও কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোটোখাটো টিপস যা প্রয়োজনে অমূল্যবান মনে হবে তার সমাহার রয়েছে এখানে দেখতে ও পড়তে নীচের বাটনে কিক করুন

1. স্মার্টফোনে ভূমিকম্প সংকেত

2.বিশ্বের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ বানালো চিলি

3.নিজের দেহ নিজেই সংযোজিত করবে রোবট

4.শনাক্তকরণে নতুন হাতিয়ার বিশেষ জিন

পড়তে এখানে ক্লিক করুন


1.৪১৯ মিলিয়ন বছরের পুরনো মাছের ফসিল উদ্ধার

2.বৃষ্টি হলেই বেজে ওঠে যে সুরেলা বাড়ি

3. পৃথিবীর যত অদ্বুতুড়ে, রহস্যঘেরা অবাক রেষ্টরেন্ট

4.দুই লক্ষ আগের মানুষের মাথার খুলি আবিস্কার

5.স্বর্নের সন্ধানে উন্নাওর জেলার রাজা রাও রাম বক্স সিংয়ের প্রাসাদ খননের কাজ শুরু

6.পৃথিবীর সবচেয়ে আদিম ধুমকেতুর ধ্বংসাবশেষ আবিস্কার

7.২৬ বছর আগের মৃত নারীর অক্ষত কাফন উদ্ধার

8.এবার একাকী পাখীর মতো যখন খুশী আকাশে উড়বে মানুষ

9.সৌরজগতের বাইরে পানিযুক্ত পাথুরে গ্রহের সন্ধান

10.রেকর্ড দামে বিক্রি টাইটানিকের সেই ভায়োলিন

11.হীরা বৃষ্টি

পড়তে এখানে ক্লিক করুন

1.বাটির দাম ১৪০ কোটি টাকা

2.এক উড়ালে আটলান্টিক পাড়ি

3.রং তুলি নয়, এবার চোখের জলের রং দিয়ে চিত্রকর্ম পৃথিবী তোলপাড়

4.মস্কো বিমানবন্দরে পড়ে আছে ২০ বিলিয়ন ইউরো!

5.মৎস্যকন্যা আছে নাকি নাই? মৎস্যকন্যা দেখার কিছু বিস্ময়কর বিশ্বাসযোগ্য চাক্ষুষ প্রমান

6.পৃথিবীর ভেতর আরেক পৃথিবী চীনের ইয়ার ওয়াং ডং গুহার আবিষ্কার না দেখলে বুঝবেন না যে বিষয়টা কি?

7.১৮ বছরের আফ্রিকান তরুণীর নিজের পোষা কুকুরকে বিয়ে করে রেকর্ড সৃষ্টি

8.শান্তির আশায় কালীর সামনে সন্তান বলি!

9. মানুখেকো গুহার রহস্যভেদ

পড়তে এখানে ক্লিক করুন

1.জিমেইল এর অনেকগুলো একাউন্ট ব্যবহার করুন অতি সহজে

2.ভূয়া ইমেইল আইডি সনাক্ত করুন ইমেইল চেকারের মাধ্যমে

3.একটি মজিলা ফায়ারফক্স দিয়ে একাধিক ফেসবুক/জিমেইল আইডিতে লগইন করুন।

4.দোকানে রিচার্জ করতে যাওয়ার দিন শেষ,আপনার ব্যাংক একাউন্ট থেকে মোবাইলের ব্যালেন্স রিচার্জ করুন কোন প্রকার চার্জ ছাড়াই

5.আপনার পিসির সব ফাইল browse করুন আপনার মোবাইল বা যে কোনো পি সি থেকে

6.মোবাইল কে মডেম হিসেবে ব্যবহার করবেন কিন্তু স্পীড পাবেন ব্রডব্যান্ড কানেকশানের মত!!!

7.আপনার মোবাইলে সেটিং করুন জিমেইল

পড়তে এখানে ক্লিক করুন

NOTICE BOARD

প্রয়োজনীয় ও দরকারী তথ্যসমূ’হ

জীবনকে আরো উন্নত সহজসাধ্য করেছে এবং ভবিষ্যতে করবে সেইসব দুনিয়া কাপানো আবিস্কার এবং মানুষের শ্বাশ্বত চিরন্তন কৌতুহলের বিষয়বস্তু পৃথিবীর বিভিন্ন রহস্যময় বস্তু স্থাপনা ও ঘটনা এবং বৈজ্ঞানিকভাবে অমীমাংসিত বিষয়বস্তু নিয়ে এই কলামে আছে লেটেষ্ট আপডেট এছাড়াও কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোটোখাটো টিপস যা প্রয়োজনে অমূল্যবান মনে হবে তার সমাহার রয়েছে এখানে দেখতে ও পড়তে নীচের বাটনে কিক করুন
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেককিছুই আমাদের প্রয়োজন কখনও কখনও যার প্রয়োজন খুব বেশী অনুভ’ত হয় কিন্তু প্রয়োজনীয় তথ্য ও তত্ত্বের অভাবে আমরা হয়রানী ও ক্ষতিগ্রস্ত হই, সেইরকমই কিছু দরকারী প্রয়োজনীয় তথ্যের সন্ধান এখানে মিলবে

বিনামূল্যে ঠোটকাটা তালুকাটা অপারেশনের জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৯২৫৪৫৬৬২৬

পড়তে এখানে ক্লিক করুন
টিভি নিউজ ব্রািন্ডং: যে কোন টেলিভিশনের সংবাদে ও প্রতিষ্ঠানের যে কোন নিউজ ব্রািণ্ডং এর জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন -01925456626

#বিশ্ব মাতানো পণ্যে অবিশ্বাস্য মূল্য ছাড়: ডায়াবেটিক, হার্ট, লিভার ও গ্যাষ্ট্রিক এর জাদুকরী সমাধান:
অমৃত রস- অমৃত রস একটি গাছের প্রাকৃতিক নির্যাস্ ইহা সেবনে কোন ওষধ, ব্যায়াম বা ডায়েটকন্ট্রোল ছাড়াই ডায়াবেটিক স্থায়ী ভাবে নির্মূল হয়। যাহা লক্ষ লক্ষ মানুষের ক্ষেত্রে প্রমানিত হয়েছে এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই:
ন্যানো ফ্যাক্স: ন্যানো ফ্যাক্স এমন কিছু দুস্প্রাপ্য ধাতব পদার্থ দ্বারা তৈরী যাহার ভিতরে পানি রেখে সেবন করলে হার্ট, লিভার, ও গ্যাষ্ট্রিকসহ বিভিন্ন রোগের স্থায়ী সমাধান হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে এই ফ্যাক্স বিশেষভাবে কার্যকরী যাহা প্রমানিত হয়েছে। আমরাই বাংলাদেশের প্রথম আমদানীকারক:

যোগাযোগ- 01925456626 ক্যামিকেল ও ফরমালিনমুক্ত মেশিন: খাদ্যের বিষক্রিয়া থেকে মুক্ত থাকার জন্য (ফরমালিনমুক্ত মেশিনটি ব্যবহার করুন)সারা বাংলাদেশে এজেন্ট/মার্কেটিং ও ডিলার নিয়োগ চলছে যোগাযোগ- 01925456626

আরএক্স কালো চাউল: আল্লাহতায়ালার অশেষ নেয়ামত বলে শেষ করা যাবে না, বিজ্ঞানীরা বলেছেন এ কালো চালের উপকারীতা বলে শেষ করা যাবে না, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার, রোগপ্রতিরোধ ও বার্ধক্যঠেকাতে অপ্রতিরোধ্য: যোগাযোগ করুন যোগাযোগ- 01925456626

আপনি কি নিজের ব্যাক্তিগত বা প্রতিষ্টানের জন্য প্রিন্টেড গিফট আইটেম যেমন আপনার বা প্রতিষ্ঠানের নাম ছবি লোগো বা যে কোন ডিজাইন দিয়ে টিশার্ট মগ প্লেট বা অন্যান্য কোন আইটেম আপনার পছন্দমতো ডিজাইন প্রিন্ট করিয়ে নিতে চান, আপনি ওয়েবসাইটে ভিজিট করে সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনার মনমত নিজে ডিজাইন করে বা ষ্টক থেকে যে কোন ডিজাইন পছন্দ করে সে অনুযায়ী যে কোন বস্তুর উপর প্রিন্টেড গিফট আইটেম তৈরী করিয়ে নিতে পারেন। যোগাযোগ: ০১৯২৫৪৫৬৬২৬

বিজ্ঞাপনী কলাম

এখনই ডট কম www.akhoni.com খাবার, ভ্রমণ, চিত্তবিনোদন, সিনেমা, স্পা, স্বাস্থ্যসেবা, ফিটনেস সেন্টার, বিউটি পার্লার এবং শহরের আরো অনেক জনপ্রিয় ব্যবসা ্পরতিষ্ঠানের পণ্য এবং সেবা সমূহের ৯০ ভাগ পর্যন্ত ছাড় আপনার হাতের নাগালে এনে দিচ্ছে। AKHONI.COM

কম্পিউটার ল্যাপটপ সহ সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স গ্যাজেট এবং আারও বহুবিধ নিত্যব্যবহার্য্য পন্যসামগ্রীর সহজ নিরাপদ অনলাাইন কেনাকাটা :
ClickBD

আবার ঈদ কে সামনে রেখে বিভিন্ন ছাড় ও উপহারের সুবিধা দিচ্ছে অনলাইন বাজার হাটবাজার । প্রবাসিরা নিজের পছন্দ মত পন্য কিনে প্রিয়জনকে পাঠাতে পারবেন HUTBAZAR

ওয়েবসাইটে সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স, মোবাইল কম্পিউটার ও নানাবিধ ইলেকট্রোনিক গ্যাজেট সহ দৈনিন্দন জীবনের আরও অনেক প্রয়োজনীয় বিলাস সামগ্রী সহ নানাবিধ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বিশাল সমাহার যা ঘরে বসেও শুধু দু একটি ক্লিকের মাধ্যমে কেনাকাটা করা যায় এমন কিছু বিশ্বস্ত সাইট DIGITALMARKETBD
BANGLABAZAR
BANGLADESHMARKET
PLACE

ওয়েব বাংলাদেশ ডট কমে রয়েছে কেনাকাটার বিশাল সম্ভার। এ বাজারে শিশুদের পন্য , ঈদের ফ্যাশানসহ নানা পন্য পাবেন। WEBBANGLADESH

১.পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সামগ্রী হলো বই, আর এই বই খুব সহজেই নিজের বা প্রিয়জনকে উপহার হিসাবে দেয়ার জন্য ক্রয় করতে পারবেন রকমারী .কম এর মাধ্যমে । একটি বুক ষ্টোর হিসাবে ২০১২ সালে যাত্রা শুরু করে খুব শীঘ্রই এটি ই-বুক, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, কনজিউমার ইলেকট্রোনিক্স, সিডি/ডিভিডি, পেইন্টিং, টিকেট, হ্যান্ডিক্রাফট, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পোশাক, উপহার সামগ্রী, খাদ্যদ্রব্য, খেলনা সহ আরো কিছু বিক্রি শুরু করবে; ROKOMARI

২. সেলবাজার আপনাকে দেবে অনলাইনে গাড়ী, বাড়ী, মোবাইল, কম্পিউটার সহ প্রয়্জোনীয় সব পণ্য কেনাবেচার সুযোগ: CELLBAZAR

৩.গাড়ীসহ বিভিন্ন যানবাহন, প্রোপার্টি, ইলেকট্রোনিক্স, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পারসোনাল আইটেম, স্পোর্টস ও বেবি আইটেম বিভিন্ন জবের খবর পাওয়া যাবে এই সাইটে, এতে আপনার দেয়া এ্যাড ১৮০ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে এবং তা ফ্রি। BIKROY

৪.বিডিষ্টোরের মাধ্যমে কম্পিউটার, ইলেকট্্েরানিক্স কার, ফার্নিচার , যে কেউ এতে রেজিষ্ট্রেশন কওে ফ্রিতে ১ টি ষ্টোর ওপেন করার মাধ্যমে পন্য ক্রয়বিক্রয় করতে পারে। BDSTORE

৫.বিডিষ্টল.কম –একটি বড় মাপের অনলাইন গ্রোসার ষ্টোর, এর মাধ্যমে বিভিন্ন পন্য ক্রয় বিক্রয় ছাড়াও আপনি জানতে পারবেনর বিভিন্ন ধরনের ট্যুর প্যাকেজ, ট্রাভেল, ল্যাপটপ ইলেকট্রোনিক্স, মোবাইল নোটবুক, ক্যামেরা- BDSTALL

৬.প্রবাসী বাংলদেশের জন্য শ্রেষ্ট শপিং সেন্টার, হাটবাজার যা বর্তমানে ১০০০ এর ও বেশী ওয়েব সেন্টার এর সাথে গ্রাহকের সমন্বয় সাধন করে দিচ্ছে, এর মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে দৈনন্দিন জীবনের সব পন্যাদি ক্রয় করা যায়- HATBAZAR

৯.আইফেরি.কম ক্রেতাদেও জন্য কম্পিউটার সামগ্রী, ইলেকট্রোনিক্স ফ্যাশানেবল পোশাক, পছন্দেও বই বিভিন্ন সামগ্রীর পসরা সাজিয়েছে- iFeri SHOP

১০.বাংলাদেশের একটি অনলাইন কম্পিউটার শপ এট্া থেকে কম্পিউটার ও ল্যাপটপ এর বিভিন্ন হার্ডওয়্যার বিভিন্ন পার্টস এবং এক্সেসরিজ ভালো মানের ল্যাপটপ ডেস্কটপকম্পিউটার ক্রয় করতে পারেন ক্রেতারা- BDPRICECLUB

১১.সবরকম ইলেকট্রোনিক্স পণ্যের একটি বিশাল জগত হলো সাউ- বিডি.কম যা দেবে সেরা দামে সেরা পন্য ক্রয়ের সুযোগ- SOUND-BD

১২.এটি একটি স্মার্ট অনলাইন শপ যা দিচ্ছে ক্যাশ অন ডেলিভারীর সুযোগ, এই শপ এর মাধ্যমে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ট্যাব, স্মার্টফোন, ক্যামেরা, প্রিণ্টার, স্পিকার, হার্ডড্রাইভ, পেনড্রাইভ, মাদারবোর্ড,নেটওয়ার্কিং টুলস , ইউপিএস – PCRATIO

১৩.কিকবিডি.কম বাংলাদেশের ১টি বড় ইকমার্স সাইট, এর মাধ্যমে ক্রেতারা কম দামে ইলেকট্রোনিক্স, ক্যামেরা, ফোন, কম্পিউটার, সিডি, মোবাইল, ফ্যাশান, মিউজিক, ট্রাভেল, বাংলাদেশ ছাড়াও সুইজারল্যা-, ইউকে, বেলজিয়াম,জার্মানী সহ বিভিন্ন দেশের পণ্যেও বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়, এতে এমন সব জুয়েলারী, গাড়ী, রিয়েল এষ্টেট, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন বিক্রয় হয় যার অনেকগুলো এখন ও বাজারে ছাড়াই হয়নি-CLICKBD

১৪. বিডিহাট ষ্টোর ক্রেতাদের দিচ্ছে সপ্তাহে ৭ দিনের প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টা করে কম দামে উন্নত মানের পণ্য ক্রয়ের সুযোগ। লাইভ চ্যাট, ইমেইল এবং ফোন এর মাধ্যমে ক্রেতারা পছন্দেও পণ্য অর্ডার করতে পারবেন। | bdvissa, mastercard, dbbl, nexus,bikash and international vissa, mastercard discover, american express, and paypal এর মাধ্যমে বিডিহাট ষ্টোর হতে কেনাকাটা করা যায় আর এগুলো যাদেও নেই তাদের জন্য আছে বিডি ষ্টোর কার্ড, আর বাংলাদেশ ও ইউএসে এর ব্যাঙ্ক ডিপোজিটের মাধ্যমে ও বিল দিতে পারবেন- BDHAAT

১৯.নর্থ আমেরিকা থেকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট আমদানী করে নিজেদের ষ্টক তৈরী করে অনলাইন ষ্টোর শপ.স্মার্ট। এখানে ক্রেতারা ইলেকট্রোনিক্স, গ্যাজেট, কসমেটিক এবং অ্যাক্সেসরিজ থেকে শুরু করে সকল ধরনের পণ্য পাবেন। সরাসরি ব্রা-ের পণ্য আমদানী করে বলে এটি সকলের নিকট বেশ জনপ্রিয়- SMARTSHOP

২০.বাংলাদেশ ব্র্যা-স: এটি বাংলাদেশের প্রথম ফ্যাশন ভার্চুয়াল সাইট। এই সাইটে আছে বাংলাদেশের ৩৯টি বহুল প্রচলিত ব্রা-ের ২১০০০ এরও বেশী প্রডাক্ট যার মধ্যে আছে ফ্যাশন ও পোশাক, পারফিউম, ইলেকট্রোনিক্স ছাড়াও আরো অনেক কিছু। এই বিশাল সম্ভার থেকে বেছে নিতে পারেন আপনারটি : BANGLADESHBRANDS

২১.রুপকথা জামদানী । রুপকথা হলো জামদানীর একটি অনন্য ব্র্যা-। এটি ক্রেতাকে দেবে হোম ডেলিভারীর সুবিধা। এর প্রোডাক্ট হিসেবে আছে জামদানী শাড়ী, পাঞ্জাবী এবং কামিজ। চাইলেই আপনিও ঘুরে আসতে পারেন জামদানীর রাজ্য থেকে- RUPKOTHAJAMDANI

২২.২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারীতে যাত্রা শুরু করা এই সাইটটিতে পাওয়া যাবে কসমেটিকস, জুয়েলারী, লেডিস ব্যাগ, বড়ি স্প্রে ও পারফিউম , কিডস কর্ণার, খেলনা, শো-পিস, এবং গিফট আইটেম, বই, ইলেকট্রোনিক্স, হ্যা-িক্রাফটসসহ আরো অনেক কিছু: ESUFIANA

২৩.২০১৩ সালের ১ম দিন আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে সাইটটি। এতে রয়েছে বিজনেস টু বিজনেস প্লাটফর্ম, প্রিয় ডিল বা ডিসকাউন্ট অফার, ই-ষ্টোর, পারসোনালাইজড প্রোডাক্ট ও সার্ভিস ইত্যাদি সুবিধা- PRIYOSHOP

২৪.অনলাইনে কেনা বেচার নতুন ওয়েবসাইট A2ZMARKET এই সাইটে নতুন বা পুরাতন পণ্য কেনা বেচা করা যায়, যারা ক্রয় ও বিক্রয় করতে চায় তারা শুধু একবার রেজিষ্ট্রেশন করে যত খুশী তত বিজ্ঞাপন দিতে পারেন ফ্রিতে, এখানে যে কোন কিছু বিক্রি, বাসা ভাড়া সহ পত্রিকার চাকুরীর বিজ্ঞাপন খুজে পাবেন খুব সহজে MARKETA2Z

২৬.হীরকের সৌন্দর্য্য নিয়ে ২০০৫ সালে ক্রেতাদের সামনে এসেছে অনলাইন ওয়েব পোর্টাল ডায়ম- ওয়ার্ল্ড। এটি হলো বাংলাদেশের একমাত্র প্লাটিনাম রিটেইলার ওয়েব পোর্টাল। সবসময় খোলা থাকে, এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ক্রয় করা যাবে ১০০% সার্টিফাইড এবং আজীবন এক্সচেঞ্জ সুবিধা সম্পন্ন ডায়ম- গোল্ড জুয়েলারী DIAMONDWORLD

৪১৯ মিলিয়ন বছরের পুরনো মাছের ফসিল উদ্ধার,বৃষ্টি হলেই বেজে ওঠে যে সুরেলা বাড়ি! পৃথিবীর যত অদ্বুতুড়ে, রহস্যঘেরা অবাক রেষ্টরেন্ট (গাছের মাথায় ঝুলানো, পানির নীচে, সবচেয়ে উচুতে, রোবট নিয়ন্ত্রিত, অদ্বুত কয়েকশ কোটি বছরের পুরনো গুহার রেষ্টুরেন্ট, সবচেয়ে ছোট, অবাক জলপ্রপাত রেস্টুরেন্ট,ভাসমান রেস্টুরেন্টের কথা অনেকেই হয়তো শুনেছেন। দুই লক্ষ আগের মানুষের মাথার খুলি আবিস্কার,স্বর্নের সন্ধানে উন্নাওর জেলার রাজা রাও রাম বক্স সিংয়ের প্রাসাদ খননের কাজ শুরু, পৃথিবীর সবচেয়ে আদিম ধুমকেতুর ধ্বংসাবশেষ আবিস্কার,২৬ বছর আগের মৃত নারীর অক্ষত কাফন উদ্ধার

৪১৯ মিলিয়ন বছরের পুরনো মাছের ফসিল উদ্ধার ৪১৯ মিলিয়ন বছরের আট ইঞ্চি পুরনো মাছের ফসিলের সন্ধান পেয়েছেন বিজ্ঞানীরা। মাছের ফসিলটি আবিষ্কার করেছে চীনের একটি দল। তারা ধারণা করছেন, মাছটির মাধ্যমে বিবর্তনের ধারায় মেরুদন্ডী প্রাণীরা কি করে মুখের আদল পেল তা জানা যাবে। ফসিলটি চোয়াল সমৃদ্ধ প্রাণীদের সবচেয়ে পুরনো নমুনা সংরক্ষণ করে। ফসিলটির মুখের গঠন বিজ্ঞানীদের সব চেয়ে আগ্রহের বিষয়বস্তু হয়ে দাড়িয়েছে। কারণ মুখের আদল সমৃদ্ধ মাছের ফসিল এবারই প্রথম পাওয়া গেল। মাছটির সবচেয়ে পুরনো মাছের ফসিল। মাছ বিবর্তনের ধারায় এক সময় ডাঙায় উঠে আসে। কবে, কি করে মাছ ডাঙায় উঠে এলো এবং কিভাবে স্থল মেরুদন্ডী প্রাণীদের আবির্ভাব হলো তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের গবেষণার শেষ নেই। নতুন পাওয়া এই ফসিলটি অনেক প্রশ্নেরই জবাব দিবে আশা করা হচ্ছে। ফসিলটির বৈজ্ঞানিক নাম Entelgnathus primordialis। Entelgnathus প্লাসোডার্ম শ্রেণীর মাছ। এটি আর্মড বা শক্ত খোলস আচ্ছাদিত। ধারণা করা হয়, এটি চীনের সমুদ্রে ৪১৯ মিলিয়ন বছর পূর্বে বিচরণ করতো। অন্য প্লাসোডার্ম মাছের মত হলেও এটি আরো বেশি বিবর্তিত চোয়াল সমৃদ্ধ হাড়ের মাছ। এর আগে পাওয়া হাড় সমৃদ্ধ মাছের তুলনায় এটি ব্যতিক্রমও বটে। তথ্যসূত্র: ন্যাশনাল জিওগ্রাফিক

বৃষ্টি হলেই বেজে ওঠে যে সুরেলা বাড়ি!

আকাশে মেঘ করলে কার না মন উদাস হয়! যে গান গাইতে পারে না সেও হয়তো মনে মনে গুনগুন করে ওঠে তার প্রিয় কোন গান। আর বৃষ্টি নামলে তো কথাই নেই। কিন্তু এতো গেল মানুষের কথা। এরকম কোন দেয়ালের কথা কি শুনেছেন, যেটি আকাশে মেঘ করলে কিংবা বৃষ্টি আসলেই বেজে উঠে বাদ্যযন্ত্রের মতো! জার্মানির একটি বাড়ির রঙিন দেয়ালে ড্রেইন আর ফানেলের জটিল এক স্থাপনা রয়েছে। এর বিশেষত্ব হচ্ছে, যখন বৃষ্টি নামে তখন পুরো বাড়িটি একটি বাদ্যযন্ত্র হিসেবে কাজ করে। বাড়িটি জার্মানির ড্রেসডেনে অবস্থিত। এই বাজনা বাজাতে সক্ষম বাড়িটি তৈরি করেছেন স্থপতি এনেট পল, ডিজাইনার ক্রিস্টফ রজনার ও আন্দ্রে টেম্পেল। আর এরা সবাই এই ‘মিউজিক্যাল বাড়ি’তে বসবাস করেন। এনেট বলেন, তিনি তার সেন্ট পিটার্সবার্গের বাড়ির বাইরের পাইপলাইনে বৃষ্টির ফোঁটা পড়ার ফলে সৃষ্ট সুরেলা শব্দ থেকে এই নতুন বাড়ি তৈরির আইডিয়া পান। বাড়ির আঙ্গিনাতে ঢুকলেই এই বিশেষভাবে তৈরি দেয়ালটি চোখে পড়বে। দেয়ালটির সামনের অংশ হলুদ রঙে রাঙ্গানো। বাড়ির দরজা বা জানালাগুলো এলুমিনিয়াম দিয়ে তৈরি। এগুলো আলো দিয়ে নানা ধরণের চমৎকার দৃশ্য উপস্থাপন করতে পারে। এছাড়া কিছু পাইপকে আকৃতি দেয়া হয়েছে জিরাফ আর বানরের মতো। এগুলো প্রাণীজগতকে উপস্থাপন করার জন্য বানানো হয়েছে। যেদিনগুলোতে আকাশ মেঘলা হয়ে থাকে, প্রচুর বৃষ্টি আর ঝড়ো হাওয়া বয়ে যায়, সেদিনগুলো এই ‘মিউজিক্যাল দেয়াল’ এর বাদ্য শোনার জন্য উপযুক্ত দিন। কারণ বৃষ্টির পানি আর ঝড়ো হাওয়া বিশেষভাবে তৈরি এসব ড্রেইন আর পাইপে চমৎকার সুর তোলে। আর পুরো বাড়িটিই তখন হয়ে উঠে একটি বাদ্যযন্ত্র। সূত্র: টেক জার্নাল

পৃথিবীর যত অদ্বুতুড়ে, রহস্যঘেরা অবাক রেষ্টরেন্ট (গাছের মাথায় ঝুলানো, পানির নীচে, সবচেয়ে উচুতে, রোবট নিয়ন্ত্রিত, অদ্বুত কয়েকশ কোটি বছরের পুরনো গুহার রেষ্টুরেন্ট, সবচেয়ে ছোট, অবাক জলপ্রপাত রেস্টুরেন্ট,ভাসমান রেস্টুরেন্টের কথা অনেকেই হয়তো শুনেছেন।

সবচেয়ে উঁচুতে 'অ্যাটমোস্ফিয়ার'

দুবাইয়ের অ্যাটমোস্ফিয়ার পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু রেস্টুরেন্টের খেতাব পেয়েছে। পৃথিবীর সবচেয়ে বেশি উচ্চতায় নির্মিত রেস্টুরেন্টটি দুবাইয়ের বুর্জ আল খলিফার ১২২তম তলায়। বোঝাই যাচ্ছে এত উঁচুতে রেস্টুরেন্টের 'ভিউ অভ সিনারিও' কতটা দৃষ্টিনন্দন। মাটি থেকে ৪৪২ মিটার উচ্চতায় অবস্থিত এই রেস্টুরেন্টটির আগে সবচেয়ে বেশি উচ্চতায় অবস্থিত রেস্টুরেন্ট ছিল কানাডার টরন্টোতে। কানাডার সিএন টাওয়ারের ঘূর্ণায়মান সেই রেস্টুরেন্টটিকে হারিয়ে দিয়েছে অ্যাটমোস্ফিয়ার। ৮২৮ মিটার উচ্চতার বুর্জ আল খলিফার মূল টাওয়ারের করপোরেট স্যুট লবি থেকে সরাসরি রেস্টুরেন্টে যাওয়ার জন্য নিজস্ব লিফ্ট রয়েছে। এর লাউঞ্জে এক সঙ্গে ২১০ জন লোক বসতে পারে। এ ছাড়া রয়েছে রেস্টুরেন্ট থেকে আমিরাতের চমৎকার আকাশ দেখার অভাবনীয় সুযোগ। তবে এত উঁচুতে উঠে যদি পকেট ভারী না থাকে তাহলে কিছু না খেয়েই ফিরতে হবে মানে এখানে খাবারের দাম অনেক বেশি। ধনীদের জন্য লাঞ্চ আর ডিনারের প্রতিটি সেট যদি খেতেই হয় তাহলে আগে থেকেই বুকিং দিয়ে রাখতে হবে। এ জন্য তাকে গুনতে হবে কমপক্ষে মাথাপিছু ১৭৮ মার্কিন ডলার। এখানে শুধু বৈকালিক চা পানের বিল আসবে ১০০ ডলারের কাছাকাছি। লাউঞ্জ এরিয়াতে হালকা নাস্তা এবং ড্রিংকসের জন্য খরচ করতে হবে মাথাপিছু ৫৪.৪৫ ডলার। চারদিক কাচের দেয়ালে ঘেরা রেস্টুরেন্টটি এক হাজার ৩০ বর্গমিটার এলাকা দখল করে আছে। তবে এই রেস্টুরেন্টের আরেকটি বৈশিষ্ট্য রয়েছে যা পৃথিবীর অন্য কোনো রেস্টুরেন্টে এতটা জনপ্রিয় হয়নি। প্রিয় মানুষকে বিয়ের প্রপোজাল দেওয়ার জন্য খুব জনপ্রিয় এই রেস্টুরেন্ট। অনেক খ্যাতনামা জুটির বিয়ের ও প্রেমের প্রপোজাল এসেছে এই রেস্টুরেন্টে খেতে এসেই। তবে সবকিছুর পরও পৃথিবীর সবচেয়ে উঁচু রেস্টুরেন্টের খ্যাতিই সবাইকে ছাড়িয়ে যায়।

গাছের মাথায় ঝুলছে

বিচিত্র রেস্টুরেন্টের খোঁজ করলে জাপানের নাহা জারবার ডিনার রেস্টুরেন্টের নামটি সবার আগেই আসে। গাছের মাথায় যে রেস্টুরেন্ট ঝুলতে পারে সেটা হয়তো দেখে অনেকেই চমকে উঠবেন। বাস্তবেই তাই, শহরের সেরা আকর্ষণে পরিণত হয়েছে এই গাছের ওপরের রেস্টুরেন্টটি। এটি যে গঠনগত দিক থেকেই চমকে দেওয়ার মতো তাই শুধু নয়, খাবার পরিবেশনায়ও রয়েছে চমক। একটি বুড়ো গাছের বেড়ে ওঠা শক্ত শাখাগুলোর ওপর বানানো এই রেস্টুরেন্ট মাটি থেকে প্রায় ২০ ফুট ওপরে। এই রেস্টুরেন্টের নামকরণেই পুরো এলাকাকেই এখন 'বানায়ান টাউন' বলে চেনে সকলে। এই অসাধারণ আকৃতির রেস্টুরেন্টটিকে বলা হয় জাপানের সবচেয়ে পরিবেশবান্ধব রেস্টুরেন্ট। সারা বছরই ভিড় লেগে থাকা এই রেস্টুরেন্টে খাবারে খরচ খুবই কম। রেস্টুরেন্টটি শুধু ব্যবসায়িক উদ্দশ্যে তৈরি নয়। আসলে গাছের সঙ্গে মানুষের সেতুবন্ধ জুড়ে দিতেই রেস্টুরেন্টটির আসল উদ্দেশ্য। এত উঁচুতে ওঠার কী ব্যবস্থা আছে_ যারা এমনটি ভাবেন তারা অবশ্য আরেকটি চমকের মধ্যেই পড়েন। কারণ অনেকেই ভেবে থাকেন এটা সত্যিকারের বটগাছ। কিন্তু তা নয়। বেশ পুরোনো কাঠের ভিত দিয়ে দাঁড় করানো এই রেন্টুরেন্টটির পেছনের দিকে রয়েছে পেঁচানো সিঁড়ি। এই সিঁড়ি বেয়ে ওঠাও বেশ রোমাঞ্চকর। কারণ সিঁড়িগুলো এমনভাবে বসানো হয়েছে যেন সেটা বেয়ে আপনি আসলে গাছের পেটের ভেতরেই ঢুকছেন বলে মনে হবে। কখনো ঘুটঘুটে অন্ধকারে পেঁৗছে মনে হবে গাছের ভেতরের সার কাঠের ঘ্রাণে পোকামাকড়ের ঘর-বসতিতে এসে পড়েছেন। তবে গাছের পেট থেকে বের হয়ে এলেই ওপরে ওঠার পথটি দেখা যাবে। সেখান থেকে সোজা গাছের মাথায় চড়লেই রেস্টুরেন্ট। এর বিশাল জানালা দিয়ে স্বচ্ছ আর পরিষ্কার বাতাস এলে যে লোভনীয় পরিবেশ তৈরি করে সেটা বিলাশবহুল অনেক রেস্টুরেন্টেই পাওয়া যাবে না। প্রকৃতির এতটা কাছে এসে পেট ভরে খাওয়ার পাশাপাশি মনটাও যে ভরবে সেটা আশা করাই যায়। তবে ভেতরের ইন্টেরিয়র ডিজাইনও কম চোখ ধাঁধানো নয়। প্রধমবার যারা এই রেস্টুরেন্টে গিয়েছেন তারা দ্বিতীয়বার যাওয়ার জন্যই এই চমকগুলোর ব্যবস্থা। তবে ডিনার শেষে অনেকে মজা করে সিঁড়ি বেয়ে নামার বদলে গাছ বেয়েই নামেন। কারণটা খুব সহজ, এত সুন্দর পরিবেশে এসে গাছে চড়া উপভোগ না করে ঘরে ফেরা নয়।

সবচেয়ে ছোট

বিশ্বের সবচেয়ে ছোট রেস্টুরেন্টটি রয়েছে ইতালিতে। ইতালিতে ভিন্ন ধারার এই রেস্টুরেন্টে একসঙ্গে মাত্র দুজন খেতে পারেন। এটি এতটাই ছোট পরিসরের যে, একই সময়ে দুজনের বেশি গ্রাহকসেবা দেওয়া সম্ভব নয়। তাই রেস্টুরেন্টটির নাম ছড়িয়েছে শুধু দুজনের রেস্টুরেন্ট হিসেবে। আর তাই এটিই পৃথিবীর সবচেয়ে ছোট হোটেল। ইতালির বেকনে অবস্থিত হোটেলটির নাম স্থানীয় ভাষায় 'সলো পার দো'। এতে খাবার খেতে হলে আগে থেকেই বুকিং দিয়ে রাখতে হয়। এতে একটি টেবিল ও দুটি চেয়ারের ব্যবস্থা রাখা হয়েছে। সুতরাং একই সময়ে দুজনের বেশি গ্রাহকের খাওয়া-দাওয়া করা সম্ভব নয়। সেখানে যেতে হলে আগে থেকেই ই-মেইল করে ও ফি দিয়ে বুকিং দিয়ে রাখতে হয়। রেস্টুরেন্টটি আলাদা বৈশিষ্ট্যমণ্ডিত। সেখানে প্রতিটি খাবারের আইটেমে রয়েছে বিশেষত্ব। বিশেষ করে হার্টের আকৃতির বিশেষ এক ধরনের চকোলেট রয়েছে, যা গ্রাহকদের বিশেষভাবে আকৃষ্ট করে। মালিক রেমো দি ক্লডিও নিজেই গ্রাহকদের অভ্যর্থনা জানান ও সেবা দিয়ে থাকেন। সেখানে যেতে হলে প্রতিজনকে ২৫০ ইউরো খরচ করতে হবে। তবে কেউ যদি মদ ও শ্যাম্পেইন সেবা নিতে চান তবে তাকে তার জন্য আলাদা খরচ গুনতে হবে।

রোবট নিয়ন্ত্রিত ভবিষ্যতের পৃথিবী নাকি শাসন করবে রোবটরা- সায়েন্স ফিকশন লেখকরা এমনই গল্প করেন তাদের লেখায়, মুভিতে। এমন দৃশ্য মেলে হরহামেশাই। প্রযুক্তির বিস্ময় রোবট মানুষকে শ্রমের বিকল্প এনে দিয়েছে। ডাউন টাউন হারবিন, চায়নায এমনি একটি রেস্টুরেন্ট রয়েছে, যেখানে আছে ২০টি রোবট কর্মী, যারা কাজ করছে রাঁধুনী এবং ওয়েটার হিসেবে। এই রোবটগুলো খুবই বুদ্ধিমান এবং আধুনিক প্রযুক্তিসম্পন্ন, আর তারা রান্না করতে পারে চমৎকার সব ডিশ। এই অতি আশ্চর্যে ভরা রেস্টুরেন্টটি চালু হয় ২০১২ সালের জুনে। এর পর থেকেই এটি সেখানকার সবচেয়ে জনপ্রিয় রেস্টুরেন্টগুলোর একটি। এমনকি এটি পুরো রাজধানীর মধ্যেই সবচেয়ে জনপ্রিয়। রেস্টুরেন্টটির আতিথেয়তা চোখে পড়ার মতো। যখন প্রথমে প্রবেশ করবেন আপনাকে রোবটই অভ্যর্থনা জানাবে এই বলে যে, 'পৃথিবীর মানুষ, ওয়েলকাম টু রোবট রেস্টুরেন্ট'। আপনার অর্ডারটুকু নিয়েই পাঠিয়ে দেওয়া হবে বাবুর্চি রোবটের কাছে। শুধু একজন মানুষ রান্না করা ডিশটুকু রোবট ওয়েটারের কাঁধে তুলে দেবেন আর রোবট এসে আপনাকে পরিবেশন করবে। আপনি যখন খাবেন তখন এই রোবটরাই আপনাকে গান শুনিয়ে মনোরঞ্জন করবে। ৪-৫ ফুট লম্বা এই রোবটগুলো এক নাগাড়ে পাঁচ ঘণ্টা অবধি কাজ করতে পারে। আর দুই ঘণ্টার চার্জ নেয় আবার কাজ শুরু করার জন্য। এই রোবট নিয়ন্ত্রিত রেস্টুরেন্টেও রয়েছে নানা ঝক্কি। প্রিয় মানুষকে নিয়ে খেতে যাওয়ার পর অনেকেই অভিযোগ করেছিলেন রোবটরা নকি বেশ সময় নিয়ে তাদের কথা শোনে! এতে বিরক্ত বাড়ছেই বলে জানিয়েছেন তারা। তবে রোবট রেস্টুরেন্টে খাবার বিল তুলনামূলকভাবে খুবই কম। এটিই রেস্টুরেন্টের আরেকটি সুনামের বিষয়। এখানে খাবারে মান খুবই ভালো এবং এ ব্যাপারে অভিযোগ নিয়ে গেলে তারা খুব গুরুত্ব দিয়ে দেখে।

পানির নিচেও

মাটির ওপরে বিচিত্র সব রেস্টুরেন্টই কঠিন প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে উঠছে মালদ্বীপে। পানির নিচের এই রেস্টুরেন্ট বিজ্ঞানের কল্প-কাহিনীকেও হার মানিয়েছে। পোলিশ আর্কিটেকচারাল এবং ডিপ-সি ইঞ্জিনিয়ারিং কোম্পানি ডিপ ওসেন টেকনোলজি এই রেস্টুরেন্টের প্রাথমিক কাজ করেছিল। তবে পানির নিচে রেস্টুরেন্ট এটাই প্রথম নয়। এই রেস্টুরেন্টের অভিজ্ঞতা সবকিচুকেই যেন ছাড়িয়ে যায়। মালদ্বীপে নির্মিত রেস্টুরেন্টটি আন্ডার ওয়াটার হোটেলের ধারণাটাকেই পাল্টে দিয়েছে। স্পেসশিপ আকৃতির এই রেস্টুরেন্ট এখনো চালু না হলেও আলোচিত সারা দুনিয়াতেই। প্রাথমিক নির্মাণ কাজে অনেকটা ফ্লাইং সসার বা ইউএফও আকৃতির এই রেস্টুরেন্ট সবাইকে আকর্ষণ করছে। বিলাসবহুল এই রেস্টুরেন্টটি হোটেল হিসেবেও ব্যবহৃত হবে। দুটি বিশাল ডিস্ক আকৃতির লাউঞ্জ নিয়ে হোটেলের সুবিধাগুলোও যোগ করা হয়েছে। একটি পানি থেকে সাত মিটার উপরে পাঁচটি পিলার এর উপরে অবস্থিত। গ্লাস টানেল দিয়ে পানির তলদেশে অপরটিতে যাওয়ার ব্যবস্থা আছে। উপরের ভাগে রেস্টুরেন্ট, স্পা করার ব্যবস্থা, হেলিকপ্টার ল্যান্ডিং প্যাড, বাগান রাখা হয়েছে। অতিথিরা উপর থেকে ভৌগোলিক আবহাওয়ার স্বাদ নিতে পারবেন আবার একই সঙ্গে পানির তলদেশের বিচিত্র অভিজ্ঞতাও উপভোগ করতে পারবেন। পানির তলদেশের ৩০ মিটার নিচের অংশটিই সবচেয়ে আকর্ষণীয়। সাবমেরিন সদৃশ হোটেল বারও থাকছে এতে। পানির নিচের এই রেস্টুরেন্টে খাদ্য তালিকায় থাকছে সামুদ্রিক সব মাছ। তবে খাবারের মেনু হাতে নিয়ে আশপাশে চোখ বুলালে সেই মাছগুলোকেই ঘোরাঘুরি করতে দেখা যাবে।

অবাক জলপ্রপাত রেস্টুরেন্ট

জলপ্রপাতের সামনে রেস্টুরেন্টের প্রিয়জনকে নিয়ে লাঞ্চ অথবা ডিনার করার কথা ভাবলে ফিলিপাইনে যেতে হবে। ফিলিপাইনের ওয়াটার ফল রেস্টুরেন্ট বা জলপ্রপাত রেস্টুরেন্ট ডিলা এস্কুডেরো দেশটির কুইজন প্রদেশে অবস্থিত। রেস্টুরেন্টটি লামাসন নামের জলপ্রপাতের পাদদেশে অবস্থিত। যদিও এই রেস্টুরেন্টে উষ্ণ ও আরামদায়ক কক্ষ রয়েছে তবুও পর্যটকরা রেস্টুরেন্টের বাইরে চেয়ার- টেবিলে বসে জুতা-মোজা খুলে জলপ্রপাতের পানিতে পা ভিজিয়ে নানা প্রকার ফিলিপিনো খাবার খেতে পছন্দ করেন। জলপ্রপাতের পানির ধারা তাদের পায়ের পাতা ও গোড়ালি ভিজিয়ে প্রবাহিত হয়। এভাবে জলপ্রপাতের ঠিক নিচে অবস্থান করা বিপজ্জনক হলেও পর্যটকরা তা উপভোগ করেন রোমাঞ্চকর অভিজ্ঞতা হিসেবেই।

ভাসমান রেস্টুরেন্টের কথা অনেকেই হয়তো শুনেছেন।

অবাক করা এ রেস্টুরেন্টটি রয়েছে সুইডেনে। সুইডেনের ভাসমান রেস্টুরেন্ট 'দ্য সল্ট অ্যান্ড স্টিল' একটি ২৩ কক্ষের বার্জ। এখানে সেরা সামুদ্রিক খাবার বিশেষভাবে হেরিং ও তাজা স্থানীয় খাবার সরবরাহ করা হয়। প্রতিটি কক্ষে রয়েছে আলাদা আউটডোর, বসার জায়গা। তবে এর মূল সুইটের একটি আলাদা সুবিধা রয়েছে। সেটা হচ্ছে ছাদের উপরিভাগে জাকুজ্জি। রেস্টুরেন্টটি একটি হ্রদে অবস্থিত। এর ধারে-কাছের উপকূলে থাকার আর কোনো বাড়িঘর নেই। ভাসমান এই রেস্টুরেন্টে পৌঁছে দেওয়ার জন্য স্পিডবোটের ব্যবস্থা রয়েছে। তবে স্পিডবোটকে দিতে হবে না কোনো ভাড়া। একেবারেই বিনামূল্যে তারা হোটেল পর্যন্ত পোঁছে দেবে। এখানের খাবারের মান নিয়ে একটি ঐতিহ্য আছে যে, আজ পর্যন্ত কেউ তাদের খাবার নিয়ে অভিযোগ করেনি। প্রতিবারই দেওয়া হয় একদম ফ্রেশ একটি ডিস। এই রেস্টেুরেন্টের আউটডোর থেকে বিশাল জলরাশি পেরিয়ে দেখা মিলবে কাছেই পাহাড়ের ঢাল বেয়ে তেড়ে আসা পানির স্রোত। ঢেউ ভেঙে আসা পানির ফেনার চমৎকার দৃশ্য দেখার জন্যও অনেকে এই রেস্টুরেন্টে খেতে আসেন। ভাসমান এই রেস্টুরেন্ট দেখা যায় অনেক দূর থেকেও। লঞ্চের ডেকের মতো দেখালেও আসলে পুরো বাড়ির সব কিছুই এখানে রয়েছে। অনেকে এটাকে হোটেল ভেবে ভুল করলেও আসলে এটি একটি রেস্টুরেন্ট।

অদ্ভুত গুহা রেস্টুরেন্ট

অদ্ভুত রেস্টুরেন্ট বানাতে গিয়ে গুগা রেস্টুরেন্টের ধারণাটি বেশ জনপ্রিয়তা পায় আফ্রিকায়। আফ্রিকার দক্ষিণ মোম্বাসার ডায়ানি সমুদ্র সৈকতে আলী বাবার গুহা রেস্টুরেন্টটি অবস্থিত। এই গুহাটি পাঁচ লক্ষাধিক বছর আগের বলে বিশেষজ্ঞরা মনে করেন। সবটুকু গুহাই প্রবাল চুনাপাথরে প্রাকৃতিকভাবে তৈরি করাই ছিল। পরে সাগরের ঢেউয়ের আঘাতে এর আকার-আকৃতি অনেকটা পরিবর্তিত হয়েছিল। তবে এখানে গুহা রেস্টুরেন্ট নির্মাণ করতে, ব্যবহারের উপযোগী করতে সংশ্লিষ্ট ভূমির মালিক জর্জ বারবোঁরও কিছু ভূমিকা রয়েছে। গুহা রেস্তোরাঁর ইচ্ছা থেকে এখানে প্রবেশের কমপ্লেঙ্ মাকুতি পাম গাছের শাখায় তৈরি ছাদে আবৃত যা একটি পাম ট্রি ধরে রেখেছে। গুহা রেস্টুরেন্টের খাবারের তালিকা আগে থেকে ঠিক করা থাকে না। এই বিশেষত্বের কারণে আপনি যা খেতে চান সেটার তালিকা দিয়ে রাখতে হবে রেস্টুরেন্ট কর্তৃপক্ষকে। এই রেস্টুরেন্টের পরিবেশ এতটাই গুমোট যে, এখানে গরম খাবারের পরিবর্তে ঠাণ্ডা খাবারের জনপ্রিয়তাই বেশি। তবে গুহা রেস্টুরেন্ট থেকে বেরিয়ে আসার সময় আপনাকে দেওয়া হবে একটি বিল পেপার যেটা দেখে মাথা ঘুরিয়ে যাবে। কারণ এখানকার খাবারের উচ্চমূল্য। খাবারের এত দাম রাখার কারণ এই রেস্টুরেন্টের মেইনটেনেন্স খরচ। এমনিতেই প্রায় ভঙ্গুর দেয়ালের কারণে গুহা রেস্টুরেন্টে অতিথিদের আনাগোনা কম। যারাই আসেন তাদের নিরাপত্তার বিষয়টি রাখা হয় সবার আগে। এ জন্য এই রেস্টুরেন্টে খেতে আসা সবাইকে আগে থেকে দেওয়া হয় বিশেষ প্রশিক্ষণ। প্রশিক্ষণে টিকতে না পারলে এখানে ডিনারের জন্য খেতে আসার অনুমতি নেই। অদ্ভুত গুহা রেস্টুরেন্টে অনেকেই খেতে আসেন এই অদ্ভুত অনুভূতির জন্য। মনে হবে যেন ফিরে গেছেন সেই প্রাচীন আমলে। গুহার ভেতরের গুমোট পরিবেশের সঙ্গে ক্যান্ডেল ডিনারের জন্য ইতোমধ্যেই বেশ বিখ্যাত হয়েছে এই গুহা রেস্টুরেন্ট।

২ লক্ষ বছর পুরনো মানুষের মাথার খুলি!

অতীতে মানুষ দেখতে কেমন ছিল এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে মরিয়া প্রাণী বিজ্ঞানীরা। বেশ কয়েকবার মাটি খুঁড়ে খুঁজে আনা হয়েছে মানুষের কঙ্কাল। পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে একেক সময় একেক তথ্য সংযোজন করেছেন গবেষকরা। এবার চমকে ওঠার মত তথ্য দিয়েছেন অ্যানথ্রোপ্রোলজিক্যাল ইনস্টিটিউট জুরিখের গবেষকরা। তারা দাবি করেছেন, মানুষের ২ লক্ষ বছর পুরনো মাথার খুলি পাওয়া গেছে। তাদের বক্তব্য সঠিক হলে পাল্টে যাবে সব হিসাব নিকাশ। এই মাথার খুলি পর্যবেক্ষণ করে তারা জানান, অতীতে মানুষের মুখের গড়ন খুব একটা ভিন্নরকম ছিল না। তবে দাত ছিল বড় আকারের এবং মুখ ছিল লম্বাটে।

সোনার খোঁজে খনন শুরু উন্নাও'র রাজমহলে

সোনার খোঁজে উত্তরপ্রদেশের উন্নাও জেলার রাজা রাও রাম বক্স সিং দূর্গে আজ শুক্রবার থেকে খনন কাজ শুরু করল ভারতের আর্কিওলজিক্যাল সার্বে অব ইন্ডিয়া (এএসআই)। মাস কয়েক আগে সাধু শোভন নামে এক সাধু এই দূর্গের তলায় নাকি হাজার টন সোনার ভান্ডার আছে বলে দাবি করে ভারতের কেন্দ্রীয় সরকারকে একটি চিঠি পাঠায়। প্রমাণ হিসেবে দূর্গের একটি মানচিত্রও দেখান ওই সাধু। সাধুর দাবি দূর্গের মালিক নিজে এসে নাকি তাঁকে স্বপ্ন দেখিয়ে বলেন রাজমহলের তলায় লুকোনা রয়েছে এক হাজার টন সোনা। তা বের না করা পর্যন্ত তাঁর আত্মার শান্তি হচ্ছে না। ১৮৫৭ সালে সিপাহী বিদ্রোহের সময় ঝাঁসির রানী লক্ষী বাঈকে সাহায্য করার দায়ে রাজা রাম রাও-কে ফাঁসি দিয়েছিল ব্রিটিশরা। সাধুর সেই সূত্র ধরেই শুক্রবার সকাল থেকেই সেই খনন কাজ শুরু হয়। ইতিমধ্যেই খনন কাজের জন্য নির্দিষ্ট কিছু এলাকা চিহ্নিত করেছেন প্রত্নতত্ববিদরা। খনন কাজের জন্য গোটা এলাকা ঘিরে ফেলা হয়েছে। পুরাতাত্ত্বিক বিভাগের কর্মীদের প্রাথমিক অনুমান রাজমহলের ৬০ থেকে ৬৫ ফুট নীচে ধাতব বস্তু থাকতে পারে। এএসআই-এর সুপারিন্টেনডেন্ট পি.কে.মিশ্র জানান, প্রতিদিন ৩ ফুট করে খনন করা হবে। সেইমতো পুরো খনন কাজ শেষ হতে পাঁচ সপ্তাহ সময় লেগে যেতে পারে। সাধুর সেই স্বপ্নাদেশ পাওয়ার পরই বিখ্যাত হয়ে উঠেছে উত্তরপ্রদেশের উন্নাও জেলার ডান্ডিয়াখেরা গ্রাম। বৃহস্পতিবার সকাল থেকে ভিড় করতে শুরু করেছেন হাজার হাজার উত্সাহী সাধারণ মানুষ। রীতিমতো মেলা বসেছে সেখানে। খনন কাজের পুরো লাইভ কভারেজ করতে ইতিমধ্যেই গণমাধ্যমের প্রতিনিধিরাও জড়ো হয়েছে ওই চত্ত্বরে। লাইন দিয়ে সারি সারি দাঁড়িয়ে রয়েছে বিভিন্ন বৈদ্যুতিন গণমাধ্যমের ওবি ভ্যান। সকলেরই একটা প্রশ্ন আদৌ কি মিলবে গুপ্তধন? তবে গুপ্তধনের খোঁজ মিলুক কিংবা না মিলুক খননকাজ কে ঘিরে উন্মাদনা রীতিমতো তুঙ্গে।

প্রাচীনতম ধূমকেতুর নিদর্শন আবিষ্কার

মহাকাশের অসীম রহস্য মানুষকে করেছে কৌতূহলী। ধূমকেতু মহাকাশের তেমনই এক রহস্য। অনেক ধূমকেতুই আছড়ে পড়েছে পৃথিবীতে। এদের নিয়ে গবেষণা চলছে। এগুলোকে শণাক্ত করা গেছে বিভিন্ন সময়ে। এবার আবিষ্কৃত হয়েছে প্রাচীনতম ধূমকেতুর নিদর্শন। প্রায় তিন কোটি বছর আগে মিশরে আছড়ে পড়েছিল তেমনই একটি ধূমকেতু। সেই ধূমকেতুর বিস্ফোরণে মরুভূমির তাপমাত্রা দুহাজার ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে গিয়েছিল। আর এই অতি উচ্চ তাপমাত্রায় মরুভূমির বালি গলে তৈরি হয়েছিল হলুদ কাঁচ। অনেক খোঁজাখুঁজির পর সেই ধূমকেতুর একটি অংশ খুঁজে পেয়েছেন দক্ষিণ আফ্রিকার বিজ্ঞানীরা। তাদের দাবি অনুযায়ী এটিই এখনও পর্যন্ত আবিষ্কৃত প্রাচীনতম ধূমকেতুর নিদর্শন। বিজ্ঞানীরা এর নাম রেখেছেন হাইপ্যাশিয়া।

২৬ বছর আগের মৃত নারীর অক্ষত কাফন উদ্ধার

২৬ বছর আগে মারা যায় সারফুন (৪৫)। আশ্চর্যজনক ঘটনা হলো আজ শনিবার অক্ষত অবস্থায় মৃত সারফুনের কফিন উদ্ধার করা হয়। সারফুন মৃত আলতাফ হোসেনের স্ত্রী। পরে লাশটি পুনরায় কবরস্থানে দাফন করা হয়েছে। ঘটনাটি ঘটেছে চাঁপাইনবাবগঞ্জ জেলার শিবগঞ্জ উপজেলার নয়ালাভাঙ্গা ইউনিয়নের গোয়ালপাড়া গ্রামে। প্রত্যক্ষদর্শী সূত্রে জানা গেছে, ২৬ বছর আগে গোয়ালপাড়া গ্রামের সারফুন মারা গেলে বাড়ির পাশের ফাঁকা জায়গায় তাকে দাফন করা হয়। আজ সকাল ৮টার দিকে ছেলে নাজিম ও মজিবুর ওই ফাঁকা জায়গায় বাড়ির ল্যাট্রিনের ট্যাংকি খনন করতে গিয়ে মাটির নিচে কাফন পরিহিত একটি লাশ দেখতে পায়। পরে লাশটি উঠানো হলে দেখা যায় লাশটির কাফন নতুন রয়েছে এবং শরীরের মাংস শুকিয়ে হাড়ের সঙ্গে লেগে রয়েছে। ঘটনাটি চারদিকে ছড়িয়ে পড়লে শত শত লোক তা দেখতে ভিড় জমায়। পরে লাশটি স্থানীয় কবরস্থানে দাফন করা হয়। মৃত সারফুনের দুই ছেলে নাজিম ও মজিবুর এবং দুই মেয়ে মরিয়ম ও টগরী জানান, ২৬ বছর আগে তাদের মাকে পাশের ফাঁকা জায়গায় কবর দেয়া হয়েছিল। কিন্তু নির্দষ্টি স্থানটি তাদের জানা ছিল না। তাই ওই স্থানে তারা ল্যাট্রিনের ট্যাংকি খনন করছিল।

এবার একাকী পাখীর মতো যখন খুশী আকাশে উড়বে মানুষ

শখের কি আর শেষ আছে? পাখি আকাশে উড়ে বেড়ায়। তা দেখে মানুষেরও মন চাইলো পাখির মতো উড়তে। আবিস্কৃত হলো উড়োজাহাজ, হেলিকপ্টার ইত্যাদি। কিন্তু, আশা পূরণ হলো না। উড়োজাহাজের ভেতরে আবদ্ধ অবস্থায় বসে থেকেতো আর পাখি হওয়া গেল না। তাহলে উপায়? একা উড়তে হবে, মুক্ত বিহঙ্গের মতো। শুরু হলো গবেষণা। অবশেষে মিলল মুক্তি। আর হয়ত বছর খানেকের মধ্যেই মার্টিন জেটপ্যাক ব্যবহার করে আকাশে একাকি উড়ে বেড়াবে মানুষ। ইতোমধ্যে নিউজল্যান্ডের আকাশে যন্ত্রটি পরীক্ষামূলকভাবে উড্ডয়নের অনুমতি পেয়েছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান মার্টিন এয়ারক্রাফট কোম্পানি। তবে আরও উন্নত নতুন নকশায় বানিজ্যিকভাবে বাজারে ছাড়তে আর কিছুদিন সময় নিতে চায় প্রতিষ্ঠানটি। জেটপ্যাক প্রথম পরীক্ষামূলকভাবে উন্মোচিত হয় ২০০৮ সালে। কিন্তু, আকাশে উড়লেইতো হবে না। নিরাপত্তার বিষয়টাও যে মাথায় রাখা চাই। তাই গবেষণা চালিয়ে গেছে নির্মাতা প্রতিষ্ঠানের বিজ্ঞানীরা। যদিও নিউজিল্যান্ডের উড্ডয়ন বিষয়ক কর্তৃপক্ষ মার্টিন জেটপ্যাকের পরীক্ষামূলক উড্ডয়নের অনুমতি দিয়েছে আগেই। তবে নির্মাতা প্রতিষ্ঠান উড্ডয়ন যন্ত্রটিকে আরও উন্নত করতে চান। এ লক্ষ্যেই সম্প্রতি এর নতুন নকশা করার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছেন তারা। জেটপ্যাকটি আরও হালকা এবং সহজে ব্যবহার উপযোগি করতেই তাদের এই উদ্যোগ। যেহেতু জেটপ্যাকটি ভূপৃষ্ঠ থেকে অনেক উপরে থাকবে, তাই এর আরোহীর নিরাপত্তা নিয়ে ভাববার আছে। নতুন নকশাতে নিরাপত্তা সংক্রান্ত বিষয়গুলোই গুরুত্ব দিয়ে ভাবা হচ্ছে। প্রতিষ্ঠানটি আগামী বছরই নতুন নকশায় বাণিজ্যিকভাবে জেটপ্যাক নির্মাণ শুরু করতে পারে বলে জানিয়েছে। যন্ত্রটির কয়েক ধরণের মডেল, প্রোটোটাইপ নিয়ে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছে কোম্পানিটি। নিজের করে মার্টিন জেট প্যাক পেতে চাইলে শখের অভিযাত্রীদের গুণতে হবে প্রায় ১ লাখ ডলার। প্রথম দিকে উড্ডয়ন যন্ত্রটি কেবল মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রে পাওয়া যাবে। তবে শুধু টাকা হলেই হবে না, মার্টিন জেটপ্যাকের সাহায্যে উড়তে চাইলে পর্যাপ্ত প্রশিক্ষণ, উড্ডয়ন সনদ এবং সরকার কর্তৃক প্রদত্ত অনুমতিপত্রও প্রয়োজন হবে। সূত্র: দি টেক জার্নাল

রেকর্ড দামে বিক্রি টাইটানিকের সেই ভায়োলিন
আটলান্টিক মহাসাগরে টাইটানিক জাহাজ ডুবে যাওয়ার সময় দৃশ্যত যাত্রীদের শান্ত করতে সুর ছড়িয়েছিল ভায়োলিনটি। সেটিই আবার রেকর্ড পরিমান দামে বিক্রি হয়ে আলোচনায় উঠে এসেছে। গতকাল শনিবার যুক্তরাজ্যের উইল্টশায়ারে ব্যান্ড তারকা ওয়ালেস হার্টলির এই বাদ্যযন্ত্র নিলামে রেকর্ড নয় লাখ পাউন্ডে বিক্রি হয়েছে। ডুবে যায় টাইটানিক, যাতে মৃত্যু হয় এক হাজার ৫১৮ জনের। তাদের মধ্যেই একজন ছিলেন ওয়ালেস হার্টলি। জাহাজটি ডোবার সময় আতঙ্কিত যাত্রীদের শান্ত করার জন্য ওই ভায়োলিন বাজান তিনি। উল্লেখ্য, একজন ব্রিটিশ নাগরিক ভায়োলিনটি কিনেছেন বলে জানিয়েছে বিবিসি।

এরকম আরো অনেক বিস্ময়কর খবরের সমাহার পেতে ও জানতে দ্বিতীয় পাতা

                                           

PAGE 1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 31 32 33 34 35 36 37 38 39 40