The owner of this site is Dost Mohammad (Moni) of Boxnagar, Sarulia, Demra, Dhaka-1211

বাংলার পথে প্রান্তরে

প্রকৃতির দূরন্ত বিস্ময় ঋজুক
জলপ্রপাত:

নিস্তরঙ্গ নির্মল সৌন্দর্য্যের আধার লাউচাপড়া বনভূমি

সিলেটের নয়নাভিরাম জলজবন রাতারগুল

পাবলাখালী অভয়ারন্য ঘুরে আসুন।

দেখে আসুন রহস্যঘেরা গোকুলমেধ।

মোঘল স্থাপত্যরীতির অনন্য সৃষ্টি বিবিচিনি শাহী মসজিদ

দৃষ্টিনন্দন পানিহাটা তারানী পাহাড়

ইতিহাস ও ঐতিহ্যের ধারক বাহক নওগার কুসুম্বা মসজিদ

রহস্যঘেরা প্রকৃতির সৌন্দর্য্য আধার রেমা কালেঙ্গা

নিবিড় প্রকৃতির অপার সৌন্দর্য্যের রহস্য অবগুণ্ঠন চুনাতি অভয়ারন্য

ঐতিহ্যবাহী গ্রামবাংলার লোককাহিনীর সত্যতা মালকা বানুর মসজিদ

পাখপাখালীর স্বর্গ প্রকৃতির নিবিড় ছায়াঘেরা মায়াঘেরা জলউদ্যান বাইক্কা বিল

আমি াইটা থেকে আজ একটা ডোমেন কিনেছি।
এটা একটা বাংলাদেশি সাইট। এরা ৬৭০ টাকা দিয়ে .com ডোমেন বিক্রি করে। http://www.cheapratedomain.com

প্রযুক্তি ও অন্যান্য জরুরী প্রয়োজনীয়

TECH REVIEW

জীবনকে আরো উন্নত সহজসাধ্য করেছে এবং ভবিষ্যতে করবে সেইসব দুনিয়া কাপানো আবিস্কার এবং মানুষের শ্বাশ্বত চিরন্তন কৌতুহলের বিষয়বস্তু পৃথিবীর বিভিন্ন রহস্যময় বস্তু স্থাপনা ও ঘটনা এবং বৈজ্ঞানিকভাবে অমীমাংসিত বিষয়বস্তু নিয়ে এই কলামে আছে লেটেষ্ট আপডেট এছাড়াও কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোটোখাটো টিপস যা প্রয়োজনে অমূল্যবান মনে হবে তার সমাহার রয়েছে এখানে দেখতে ও পড়তে নীচের বাটনে কিক করুন

1. স্মার্টফোনে ভূমিকম্প সংকেত

2.বিশ্বের সবচেয়ে বড় টেলিস্কোপ বানালো চিলি

3.নিজের দেহ নিজেই সংযোজিত করবে রোবট

4.শনাক্তকরণে নতুন হাতিয়ার বিশেষ জিন

পড়তে এখানে ক্লিক করুন


1.৪১৯ মিলিয়ন বছরের পুরনো মাছের ফসিল উদ্ধার

2.বৃষ্টি হলেই বেজে ওঠে যে সুরেলা বাড়ি

3. পৃথিবীর যত অদ্বুতুড়ে, রহস্যঘেরা অবাক রেষ্টরেন্ট

4.দুই লক্ষ আগের মানুষের মাথার খুলি আবিস্কার

5.স্বর্নের সন্ধানে উন্নাওর জেলার রাজা রাও রাম বক্স সিংয়ের প্রাসাদ খননের কাজ শুরু

6.পৃথিবীর সবচেয়ে আদিম ধুমকেতুর ধ্বংসাবশেষ আবিস্কার

7.২৬ বছর আগের মৃত নারীর অক্ষত কাফন উদ্ধার

8.এবার একাকী পাখীর মতো যখন খুশী আকাশে উড়বে মানুষ

9.সৌরজগতের বাইরে পানিযুক্ত পাথুরে গ্রহের সন্ধান

10.রেকর্ড দামে বিক্রি টাইটানিকের সেই ভায়োলিন

11.হীরা বৃষ্টি

পড়তে এখানে ক্লিক করুন

1.বাটির দাম ১৪০ কোটি টাকা

2.এক উড়ালে আটলান্টিক পাড়ি

3.রং তুলি নয়, এবার চোখের জলের রং দিয়ে চিত্রকর্ম পৃথিবী তোলপাড়

4.মস্কো বিমানবন্দরে পড়ে আছে ২০ বিলিয়ন ইউরো!

5.মৎস্যকন্যা আছে নাকি নাই? মৎস্যকন্যা দেখার কিছু বিস্ময়কর বিশ্বাসযোগ্য চাক্ষুষ প্রমান

6.পৃথিবীর ভেতর আরেক পৃথিবী চীনের ইয়ার ওয়াং ডং গুহার আবিষ্কার না দেখলে বুঝবেন না যে বিষয়টা কি?

7.১৮ বছরের আফ্রিকান তরুণীর নিজের পোষা কুকুরকে বিয়ে করে রেকর্ড সৃষ্টি

8.শান্তির আশায় কালীর সামনে সন্তান বলি!

9. মানুখেকো গুহার রহস্যভেদ

পড়তে এখানে ক্লিক করুন

1.জিমেইল এর অনেকগুলো একাউন্ট ব্যবহার করুন অতি সহজে

2.ভূয়া ইমেইল আইডি সনাক্ত করুন ইমেইল চেকারের মাধ্যমে

3.একটি মজিলা ফায়ারফক্স দিয়ে একাধিক ফেসবুক/জিমেইল আইডিতে লগইন করুন।

4.দোকানে রিচার্জ করতে যাওয়ার দিন শেষ,আপনার ব্যাংক একাউন্ট থেকে মোবাইলের ব্যালেন্স রিচার্জ করুন কোন প্রকার চার্জ ছাড়াই

5.আপনার পিসির সব ফাইল browse করুন আপনার মোবাইল বা যে কোনো পি সি থেকে

6.মোবাইল কে মডেম হিসেবে ব্যবহার করবেন কিন্তু স্পীড পাবেন ব্রডব্যান্ড কানেকশানের মত!!!

7.আপনার মোবাইলে সেটিং করুন জিমেইল

পড়তে এখানে ক্লিক করুন

NOTICE BOARD

প্রয়োজনীয় ও দরকারী তথ্যসমূ’হ

জীবনকে আরো উন্নত সহজসাধ্য করেছে এবং ভবিষ্যতে করবে সেইসব দুনিয়া কাপানো আবিস্কার এবং মানুষের শ্বাশ্বত চিরন্তন কৌতুহলের বিষয়বস্তু পৃথিবীর বিভিন্ন রহস্যময় বস্তু স্থাপনা ও ঘটনা এবং বৈজ্ঞানিকভাবে অমীমাংসিত বিষয়বস্তু নিয়ে এই কলামে আছে লেটেষ্ট আপডেট এছাড়াও কম্পিউটার ও ইন্টারনেট প্রযুক্তি সম্পর্কিত বিভিন্ন ছোটোখাটো টিপস যা প্রয়োজনে অমূল্যবান মনে হবে তার সমাহার রয়েছে এখানে দেখতে ও পড়তে নীচের বাটনে কিক করুন
আমাদের দৈনন্দিন জীবনে অনেককিছুই আমাদের প্রয়োজন কখনও কখনও যার প্রয়োজন খুব বেশী অনুভ’ত হয় কিন্তু প্রয়োজনীয় তথ্য ও তত্ত্বের অভাবে আমরা হয়রানী ও ক্ষতিগ্রস্ত হই, সেইরকমই কিছু দরকারী প্রয়োজনীয় তথ্যের সন্ধান এখানে মিলবে

বিনামূল্যে ঠোটকাটা তালুকাটা অপারেশনের জন্য যোগাযোগ করুন: ০১৯২৫৪৫৬৬২৬

পড়তে এখানে ক্লিক করুন
টিভি নিউজ ব্রািন্ডং: যে কোন টেলিভিশনের সংবাদে ও প্রতিষ্ঠানের যে কোন নিউজ ব্রািণ্ডং এর জন্য আমাদের সাথে যোগাযোগ করুন -01925456626

#বিশ্ব মাতানো পণ্যে অবিশ্বাস্য মূল্য ছাড়: ডায়াবেটিক, হার্ট, লিভার ও গ্যাষ্ট্রিক এর জাদুকরী সমাধান:
অমৃত রস- অমৃত রস একটি গাছের প্রাকৃতিক নির্যাস্ ইহা সেবনে কোন ওষধ, ব্যায়াম বা ডায়েটকন্ট্রোল ছাড়াই ডায়াবেটিক স্থায়ী ভাবে নির্মূল হয়। যাহা লক্ষ লক্ষ মানুষের ক্ষেত্রে প্রমানিত হয়েছে এর কোন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া নেই:
ন্যানো ফ্যাক্স: ন্যানো ফ্যাক্স এমন কিছু দুস্প্রাপ্য ধাতব পদার্থ দ্বারা তৈরী যাহার ভিতরে পানি রেখে সেবন করলে হার্ট, লিভার, ও গ্যাষ্ট্রিকসহ বিভিন্ন রোগের স্থায়ী সমাধান হয়। শিশুদের ক্ষেত্রে এই ফ্যাক্স বিশেষভাবে কার্যকরী যাহা প্রমানিত হয়েছে। আমরাই বাংলাদেশের প্রথম আমদানীকারক:

যোগাযোগ- 01925456626 ক্যামিকেল ও ফরমালিনমুক্ত মেশিন: খাদ্যের বিষক্রিয়া থেকে মুক্ত থাকার জন্য (ফরমালিনমুক্ত মেশিনটি ব্যবহার করুন)সারা বাংলাদেশে এজেন্ট/মার্কেটিং ও ডিলার নিয়োগ চলছে যোগাযোগ- 01925456626

আরএক্স কালো চাউল: আল্লাহতায়ালার অশেষ নেয়ামত বলে শেষ করা যাবে না, বিজ্ঞানীরা বলেছেন এ কালো চালের উপকারীতা বলে শেষ করা যাবে না, ডায়াবেটিস, হৃদরোগ, ক্যান্সার, রোগপ্রতিরোধ ও বার্ধক্যঠেকাতে অপ্রতিরোধ্য: যোগাযোগ করুন যোগাযোগ- 01925456626

আপনি কি নিজের ব্যাক্তিগত বা প্রতিষ্টানের জন্য প্রিন্টেড গিফট আইটেম যেমন আপনার বা প্রতিষ্ঠানের নাম ছবি লোগো বা যে কোন ডিজাইন দিয়ে টিশার্ট মগ প্লেট বা অন্যান্য কোন আইটেম আপনার পছন্দমতো ডিজাইন প্রিন্ট করিয়ে নিতে চান, আপনি ওয়েবসাইটে ভিজিট করে সফটওয়্যারের সাহায্যে আপনার মনমত নিজে ডিজাইন করে বা ষ্টক থেকে যে কোন ডিজাইন পছন্দ করে সে অনুযায়ী যে কোন বস্তুর উপর প্রিন্টেড গিফট আইটেম তৈরী করিয়ে নিতে পারেন। যোগাযোগ: ০১৯২৫৪৫৬৬২৬

বিজ্ঞাপনী কলাম

এখনই ডট কম www.akhoni.com খাবার, ভ্রমণ, চিত্তবিনোদন, সিনেমা, স্পা, স্বাস্থ্যসেবা, ফিটনেস সেন্টার, বিউটি পার্লার এবং শহরের আরো অনেক জনপ্রিয় ব্যবসা ্পরতিষ্ঠানের পণ্য এবং সেবা সমূহের ৯০ ভাগ পর্যন্ত ছাড় আপনার হাতের নাগালে এনে দিচ্ছে। AKHONI.COM

কম্পিউটার ল্যাপটপ সহ সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স গ্যাজেট এবং আারও বহুবিধ নিত্যব্যবহার্য্য পন্যসামগ্রীর সহজ নিরাপদ অনলাাইন কেনাকাটা :
ClickBD

আবার ঈদ কে সামনে রেখে বিভিন্ন ছাড় ও উপহারের সুবিধা দিচ্ছে অনলাইন বাজার হাটবাজার । প্রবাসিরা নিজের পছন্দ মত পন্য কিনে প্রিয়জনকে পাঠাতে পারবেন HUTBAZAR

ওয়েবসাইটে সকল ধরনের ইলেকট্রোনিক্স হোম অ্যাপ্লায়েন্স, মোবাইল কম্পিউটার ও নানাবিধ ইলেকট্রোনিক গ্যাজেট সহ দৈনিন্দন জীবনের আরও অনেক প্রয়োজনীয় বিলাস সামগ্রী সহ নানাবিধ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের বিশাল সমাহার যা ঘরে বসেও শুধু দু একটি ক্লিকের মাধ্যমে কেনাকাটা করা যায় এমন কিছু বিশ্বস্ত সাইট DIGITALMARKETBD
BANGLABAZAR
BANGLADESHMARKET
PLACE

ওয়েব বাংলাদেশ ডট কমে রয়েছে কেনাকাটার বিশাল সম্ভার। এ বাজারে শিশুদের পন্য , ঈদের ফ্যাশানসহ নানা পন্য পাবেন। WEBBANGLADESH

১.পৃথিবীর সবচেয়ে মূল্যবান সামগ্রী হলো বই, আর এই বই খুব সহজেই নিজের বা প্রিয়জনকে উপহার হিসাবে দেয়ার জন্য ক্রয় করতে পারবেন রকমারী .কম এর মাধ্যমে । একটি বুক ষ্টোর হিসাবে ২০১২ সালে যাত্রা শুরু করে খুব শীঘ্রই এটি ই-বুক, মোবাইল ফোন, কম্পিউটার, কনজিউমার ইলেকট্রোনিক্স, সিডি/ডিভিডি, পেইন্টিং, টিকেট, হ্যান্ডিক্রাফট, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পোশাক, উপহার সামগ্রী, খাদ্যদ্রব্য, খেলনা সহ আরো কিছু বিক্রি শুরু করবে; ROKOMARI

২. সেলবাজার আপনাকে দেবে অনলাইনে গাড়ী, বাড়ী, মোবাইল, কম্পিউটার সহ প্রয়্জোনীয় সব পণ্য কেনাবেচার সুযোগ: CELLBAZAR

৩.গাড়ীসহ বিভিন্ন যানবাহন, প্রোপার্টি, ইলেকট্রোনিক্স, হোম অ্যাপ্লায়েন্স, পারসোনাল আইটেম, স্পোর্টস ও বেবি আইটেম বিভিন্ন জবের খবর পাওয়া যাবে এই সাইটে, এতে আপনার দেয়া এ্যাড ১৮০ দিন পর্যন্ত কার্যকর থাকবে এবং তা ফ্রি। BIKROY

৪.বিডিষ্টোরের মাধ্যমে কম্পিউটার, ইলেকট্্েরানিক্স কার, ফার্নিচার , যে কেউ এতে রেজিষ্ট্রেশন কওে ফ্রিতে ১ টি ষ্টোর ওপেন করার মাধ্যমে পন্য ক্রয়বিক্রয় করতে পারে। BDSTORE

৫.বিডিষ্টল.কম –একটি বড় মাপের অনলাইন গ্রোসার ষ্টোর, এর মাধ্যমে বিভিন্ন পন্য ক্রয় বিক্রয় ছাড়াও আপনি জানতে পারবেনর বিভিন্ন ধরনের ট্যুর প্যাকেজ, ট্রাভেল, ল্যাপটপ ইলেকট্রোনিক্স, মোবাইল নোটবুক, ক্যামেরা- BDSTALL

৬.প্রবাসী বাংলদেশের জন্য শ্রেষ্ট শপিং সেন্টার, হাটবাজার যা বর্তমানে ১০০০ এর ও বেশী ওয়েব সেন্টার এর সাথে গ্রাহকের সমন্বয় সাধন করে দিচ্ছে, এর মাধ্যমে দ্রুততম সময়ে দৈনন্দিন জীবনের সব পন্যাদি ক্রয় করা যায়- HATBAZAR

৯.আইফেরি.কম ক্রেতাদেও জন্য কম্পিউটার সামগ্রী, ইলেকট্রোনিক্স ফ্যাশানেবল পোশাক, পছন্দেও বই বিভিন্ন সামগ্রীর পসরা সাজিয়েছে- iFeri SHOP

১০.বাংলাদেশের একটি অনলাইন কম্পিউটার শপ এট্া থেকে কম্পিউটার ও ল্যাপটপ এর বিভিন্ন হার্ডওয়্যার বিভিন্ন পার্টস এবং এক্সেসরিজ ভালো মানের ল্যাপটপ ডেস্কটপকম্পিউটার ক্রয় করতে পারেন ক্রেতারা- BDPRICECLUB

১১.সবরকম ইলেকট্রোনিক্স পণ্যের একটি বিশাল জগত হলো সাউ- বিডি.কম যা দেবে সেরা দামে সেরা পন্য ক্রয়ের সুযোগ- SOUND-BD

১২.এটি একটি স্মার্ট অনলাইন শপ যা দিচ্ছে ক্যাশ অন ডেলিভারীর সুযোগ, এই শপ এর মাধ্যমে ল্যাপটপ, কম্পিউটার, ট্যাব, স্মার্টফোন, ক্যামেরা, প্রিণ্টার, স্পিকার, হার্ডড্রাইভ, পেনড্রাইভ, মাদারবোর্ড,নেটওয়ার্কিং টুলস , ইউপিএস – PCRATIO

১৩.কিকবিডি.কম বাংলাদেশের ১টি বড় ইকমার্স সাইট, এর মাধ্যমে ক্রেতারা কম দামে ইলেকট্রোনিক্স, ক্যামেরা, ফোন, কম্পিউটার, সিডি, মোবাইল, ফ্যাশান, মিউজিক, ট্রাভেল, বাংলাদেশ ছাড়াও সুইজারল্যা-, ইউকে, বেলজিয়াম,জার্মানী সহ বিভিন্ন দেশের পণ্যেও বিজ্ঞাপন প্রদর্শিত হয়, এতে এমন সব জুয়েলারী, গাড়ী, রিয়েল এষ্টেট, ল্যাপটপ, মোবাইল ফোন বিক্রয় হয় যার অনেকগুলো এখন ও বাজারে ছাড়াই হয়নি-CLICKBD

১৪. বিডিহাট ষ্টোর ক্রেতাদের দিচ্ছে সপ্তাহে ৭ দিনের প্রতিদিন ২৪ ঘণ্টা করে কম দামে উন্নত মানের পণ্য ক্রয়ের সুযোগ। লাইভ চ্যাট, ইমেইল এবং ফোন এর মাধ্যমে ক্রেতারা পছন্দেও পণ্য অর্ডার করতে পারবেন। | bdvissa, mastercard, dbbl, nexus,bikash and international vissa, mastercard discover, american express, and paypal এর মাধ্যমে বিডিহাট ষ্টোর হতে কেনাকাটা করা যায় আর এগুলো যাদেও নেই তাদের জন্য আছে বিডি ষ্টোর কার্ড, আর বাংলাদেশ ও ইউএসে এর ব্যাঙ্ক ডিপোজিটের মাধ্যমে ও বিল দিতে পারবেন- BDHAAT

১৯.নর্থ আমেরিকা থেকে বিভিন্ন প্রোডাক্ট আমদানী করে নিজেদের ষ্টক তৈরী করে অনলাইন ষ্টোর শপ.স্মার্ট। এখানে ক্রেতারা ইলেকট্রোনিক্স, গ্যাজেট, কসমেটিক এবং অ্যাক্সেসরিজ থেকে শুরু করে সকল ধরনের পণ্য পাবেন। সরাসরি ব্রা-ের পণ্য আমদানী করে বলে এটি সকলের নিকট বেশ জনপ্রিয়- SMARTSHOP

২০.বাংলাদেশ ব্র্যা-স: এটি বাংলাদেশের প্রথম ফ্যাশন ভার্চুয়াল সাইট। এই সাইটে আছে বাংলাদেশের ৩৯টি বহুল প্রচলিত ব্রা-ের ২১০০০ এরও বেশী প্রডাক্ট যার মধ্যে আছে ফ্যাশন ও পোশাক, পারফিউম, ইলেকট্রোনিক্স ছাড়াও আরো অনেক কিছু। এই বিশাল সম্ভার থেকে বেছে নিতে পারেন আপনারটি : BANGLADESHBRANDS

২১.রুপকথা জামদানী । রুপকথা হলো জামদানীর একটি অনন্য ব্র্যা-। এটি ক্রেতাকে দেবে হোম ডেলিভারীর সুবিধা। এর প্রোডাক্ট হিসেবে আছে জামদানী শাড়ী, পাঞ্জাবী এবং কামিজ। চাইলেই আপনিও ঘুরে আসতে পারেন জামদানীর রাজ্য থেকে- RUPKOTHAJAMDANI

২২.২০১৩ সালের ফেব্রুয়ারীতে যাত্রা শুরু করা এই সাইটটিতে পাওয়া যাবে কসমেটিকস, জুয়েলারী, লেডিস ব্যাগ, বড়ি স্প্রে ও পারফিউম , কিডস কর্ণার, খেলনা, শো-পিস, এবং গিফট আইটেম, বই, ইলেকট্রোনিক্স, হ্যা-িক্রাফটসসহ আরো অনেক কিছু: ESUFIANA

২৩.২০১৩ সালের ১ম দিন আনুষ্ঠানিক যাত্রা শুরু করে সাইটটি। এতে রয়েছে বিজনেস টু বিজনেস প্লাটফর্ম, প্রিয় ডিল বা ডিসকাউন্ট অফার, ই-ষ্টোর, পারসোনালাইজড প্রোডাক্ট ও সার্ভিস ইত্যাদি সুবিধা- PRIYOSHOP

২৪.অনলাইনে কেনা বেচার নতুন ওয়েবসাইট A2ZMARKET এই সাইটে নতুন বা পুরাতন পণ্য কেনা বেচা করা যায়, যারা ক্রয় ও বিক্রয় করতে চায় তারা শুধু একবার রেজিষ্ট্রেশন করে যত খুশী তত বিজ্ঞাপন দিতে পারেন ফ্রিতে, এখানে যে কোন কিছু বিক্রি, বাসা ভাড়া সহ পত্রিকার চাকুরীর বিজ্ঞাপন খুজে পাবেন খুব সহজে MARKETA2Z

২৬.হীরকের সৌন্দর্য্য নিয়ে ২০০৫ সালে ক্রেতাদের সামনে এসেছে অনলাইন ওয়েব পোর্টাল ডায়ম- ওয়ার্ল্ড। এটি হলো বাংলাদেশের একমাত্র প্লাটিনাম রিটেইলার ওয়েব পোর্টাল। সবসময় খোলা থাকে, এই ওয়েবসাইটের মাধ্যমে ক্রয় করা যাবে ১০০% সার্টিফাইড এবং আজীবন এক্সচেঞ্জ সুবিধা সম্পন্ন ডায়ম- গোল্ড জুয়েলারী DIAMONDWORLD

বিবিধ বিস্ময়কর বিষয়সমূহ

বাটির দাম ১৪০ কোটি টাকা,এক উড়ালে আটলান্টিক পাড়ি, ,রং তুলি নয় এবার চোখের জলে রঙ,মস্কো বিমানবন্দরে পড়ে আছে ২০ বিলিয়ন ইউরো!,মৎস্যকন্যা আছে নাকি নাই?,পৃথিবীর ভেতর আরেক পৃথিবী চীনের ইয়ার ওয়াং ডং গুহার আবিষ্কার

বাটির দাম ১৪০ কোটি টাকা চীনের মিং রাজবংশ আমলের একটি সিরামিকের বাটি ১৮ মিলিয়ন ডলার বা ১৪০ কোটি ৪০ লাখ টাকায় বিক্রি হয়েছে। মঙ্গলবার হংকংয়ে সথবির নিলাম কেন্দ্রে বাটিটির নিলাম অনুষ্ঠিত হয়। খবর বিবিসি অনলাইন। বাটিটি ওই রাজবংশের ১৫০০ শতকের কোনো রাজা ব্যবহার করেছিলেন বলে জানানো হয়েছে। নিলামে বাটিটি কিনতে ক্রেতাদের মধ্যে তীব্র প্রতিযোগিতা হয়। মিং রাজবংশ ১৩৬৮ সাল থেকে ১৬৪৪ সাল পর্যন্ত ২৭৬ বছর চীন শাসন করেছিল। তাদের রাজত্বকে মানব ইতিহাসের অন্যতম সুশাসিত সরকার ও সামাজিক স্থিতিশীলতার পর্ব বলে বিবেচনা করা হয়। মিং রাজবংশের আমলেই চীনের রাজধানী বেইজিংয়ের বিখ্যাত 'নিষিদ্ধ শহর' তৈরি ও হোয়াংহো ও ইয়াংসিকিয়াং নদীকে সংযোগকারী বিশ্বের বৃহত্তম খাল 'গ্রান্ড ক্যানাল' খনন করা হয়।


এক উড়ালে আটলান্টিক পাড়ি

ইউরোপ থেকে আমেরিকা মাঝে ১০৬ দশমিক চার মিলিয়ন বর্গকিলোমিটারের উত্তাল আটলান্টিক মহাসমুদ্র। এখন প্রতিদিন এ পথে উড়োজাহাজে আনাগোনা হলেও ১৯২৭ সাল পর্যন্ত তো তা ছিল স্বপ্নের মতো! ১৯০৩ সালে ১৭ ডিসেম্বর অরভিল এবং উইলবার রাইট আবিষ্কার করলেন উড়োজাহাজ। যোগাযোগ ব্যবস্থায় নতুন যুগের সূচনা হয় এর পর ইউরোপ-আমেরিকাবাসীর স্বপ্ন দেখা শুরু হলো উড়োজাহাজে করে আটলান্টিক পাড়ি দেওয়ার দারুণ প্রতিযোগিতা। এরই মধ্যে এক মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা হয় ফ্রান্সের পাইলটদের মধ্যে। প্যারিস থেকে আটলান্টিক পাড়ি দিয়ে নিউইয়র্ক যাচ্ছিলেন দুই পাইলট চার্লস নানগিজার এবং ফ্রাঙ্কোইজ কোলি। কিন্তু নিউইয়র্ক পৌঁছা হয়নি তাদের। মাঝপথেই হারিয়ে যান তারা। সমুদ্রে কিংবা পথের পাহাড়ি বনাঞ্চলে খুঁজেও উড়োজাহাজ ধ্বংসাবশেষ পাওয়া যায়নি। পাওয়া যায়নি এই দুই পাইলটরে মৃতদেহ। এসব দুর্ঘটনায় ভীত হননি চার্লস লিন্ডবার্গ (১৯০৭-১৯৭৪)। মার্কিন এই অ্যাভিয়েশন পাইওনিয়ার লিন্ডবার্গ প্লেন চালনা শেখার জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের পাঠ চুকিয়ে দেন। প্রথম মহাযুদ্ধ (১৯১৪-১৮) শেষ হওয়ার পর যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনী তাদের অতিরিক্ত বিমানগুলো বেচে দেয়। তখন নিজের জন্য একটা প্লেন কিনেন লিন্ডবার্গ। সেই প্লেন দিয়ে তিনি চিঠিপত্র বহন করতেন আর প্রশিক্ষণ দিতেন। ১৯২৭ সালে ২০ এবং ২১ মে চার্লস লিন্ডবার্গ যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক সিটি থেকে ফ্রান্সের প্যারিস পর্যন্ত ৫,৮০৯ কিলোমিটার পাড়ি দেওয়ার সময় কম ঝুঁকি নেননি। তার বিমানটির সর্বনিম্ন ওজন রাখার জন্য সেটাতে ছিল না ব্রেক, রেডিও এমনকি প্যারাশুট! অন্ধকার, কুয়াশা আর শিলাবৃষ্টির মধ্যে তাকে উড়তে হয়েছে সমুদ্রের ১০ ফুট ওপর দিয়ে। বাতাসে তার মুখ বিস্ফোরিত হচ্ছিল, হাত অবস হয়ে যাচ্ছিল, ক্লান্তিতে চোখ বন্ধ হয়ে আসছিল তার পরও লড়াকু লিন্ডবার্গ হার মানেননি। সাড়ে ৩৩ ঘণ্টার বিরতিহীন বিমান যাত্রার পর যখন প্যারিসে অবতরণ করেন দেড় লাখ লোক তাকে উষ্ণ সম্ভাষণ জানাতে আসেন। আটলান্টিক মহাসাগর পাড়ি দেওয়ার সফল প্রচেষ্টা পাল্টে দেয় লিন্ডবার্গের জীবন।

রং তুলি নয়, এবার চোখের জলে রঙ

রং তুলি নয়, এবার চোখের জলে রঙ ছবি এঁকে খুব নাম করবে এটাই ছিল ছেলেটির স্বপ্ন। কিন্তু তার আঁকা ছবিতে কেউ মুগ্ধ হয়নি। সবাই বলত আঁকাটায় কোথাও একটা আন্তরিকতার অভাব আছে। এটিই ২৭ বছর বয়সী চিত্রকর লিওনার্দো গ্রানাটোর শুরুর দিকের গল্প। তবে লিওনার্দো গ্রানাটো নিজেকে বদলাতে পেরেছে। চোখের জল দিয়ে ছবি আঁকতে শুরু করল ও। অবশ্য ওর চোখের জলটা ঠিক আমাদের মত নয়। ওর চোখের জল দিয়ে ছবি আঁকার রঙ পড়ে। তাই চোখকে ও তুলির কাজে লাগাল, পিচকারির মত চোখকে ব্যবহার করে ও রাঙিয়ে তুলছে ওর ক্যানভাস। একটা ছবি আঁকাতে লিওনার্দোকে কাঁদতে হয় ৮০০ মিলিলিটার। লিওনার্দোর ছবি বাজারে বিকোচ্ছে খুব। চোখের জলের রঙের সুবাদে বাতিল চিত্রকর এখন বিশ্বখ্যাতি পেয়ে গিয়েছেন। নিজের এই দক্ষতা প্রসঙ্গে লিওনার্দো বলেন, যত বড় হচ্ছিলাম বুঝতে পারছিলাম আমার চোখ দিয়ে হাওয়া আর তরল পদার্থ বের হচ্ছে। তখনই আমার মাথায় আসে এই টাকে তো ছবি আঁকার নতুন স্টাইল হিসাবে ব্যবহার করা যেতে পারে। ঘনিষ্ঠজনরা আমার এই বুদ্ধিটাকে পাগলামি হিসাবে দেখত। কিন্তু আমি আই পেন্টিংয়ের জন্ম দিয়ে সবাইকে ভুল প্রমাণ করলাম।

মস্কো বিমানবন্দরে পড়ে আছে ২০ বিলিয়ন ইউরো!

ছয় বছর ধরে মস্কোর বিমানবন্দরে পড়ে আছে নগদ ২০ বিলিয়ন ইউরোর একটি কারগো। তথ্য-প্রমাণ সহকারে প্রকৃত দাবিদার না মেলায় কারগোটি হস্তান্তর করতে পারছে না রাশিয়ার কাস্টম বিভাগ। ধারণা করা হচ্ছে, এটি ইরাকের সাবেক প্রেসিডেণ্ট সাদ্দাম হোসেনের গোপন সম্পদের একটা অংশ হতে পারে। কারগোতে ২০০টি কাঠের বাক্সে রয়েছে কাগুজে নোটগুলো। প্রতি বাক্সে ১০০ মিলিয়ন ইউরো রয়েছে বলে দাবি ডেইলি মেইলের। বিপুল পরিমান অর্থ বোঝাই কারগোটি কঠোর নিরাপত্তায় রেখেছে রাশিয়ার কারগো বিভাগ। রাশিয়ার কাস্টম বিভাগ বলেছে, এ অর্থের প্রকৃত মালিক সশরীরে উপস্থিত হয়ে প্রমাণসহ মালিকানা দাবি করলেই কেবল তা তার হাতে বুঝিয়ে দেওয়া হবে। ইতোমধ্যে বেশ কয়েকজন মালিকানা দাবি করলেও কেউই রাশিয়ান কর্তৃপক্ষকে আশ্বস্ত করতে পারেননি। এক গোয়েন্দা কর্মকর্তা বলেছেন, ২০০৭ সালের ৭ই আগস্ট ফ্যাঙ্কফ্রুট থেকে মস্কোতে এটি পাঠানো হয়েছিল। নগদ এ অর্থ সবই ১০০ ইউরোর নোট। সেই থেকে বিমানবন্দরেই পড়ে আছে। সম্ভবত এর মালিকানা ইরাকের সাবেক প্রেসিডেন্ট সাদ্দাম হোসেনের। জানা গেছে, সাদ্দাম পতনের চার বছর পর এবং তাকে মৃত্যুদণ্ড দেয়ার আটমাস পর এ অর্থ জার্মানি থেকে রাশিয়াতে পাঠানো হয়েছে। প্রকৃত কোন প্রাপকের ঠিকানা ছাড়াই সেগুলো মস্কোর বিমানবন্দরে পাঠানো হয়েছে। বিভিন্নভাবে দাবি করা হয় ক্ষমতা থেকে উৎখাত হওয়ার আগে সাদ্দাম হোসেন কূটনৈতিক ব্যাগে করে ৭৫০ কোটি পাউন্ড মস্কোতে পাঠিয়েছিলেন। তবে সেই অর্থের পরিমাণও তার মোট সম্পদের সঙ্গে খাপ খায় না। নিরাপত্তা সূত্র জানিয়েছে, এ অর্থের উৎসের ব্যাপারে অন্যান্য সম্ভাবনাগুলোও বিবেচনা করা হচ্ছে। বিদেশে সম্পদ সরিয়ে নেয়া সাদ্দাম হোসেনই কেবল একমাত্র স্বৈরশাসক নন। গাদ্দাফির বিষয়টিও বিবেচনা করা হচ্ছে। অনেকে এই অর্থকে রাশিয়ার মাফিয়া বা অসৎ রাজনীতিবিদদের অর্থও মনে করছেন। তবে এ বিপুল অর্থের মালিকানা দাবি করা এখন খুবই বিপজ্জনক। এর সঙ্গে থাকা কাগজপত্রে কোন প্রাপকের নাম উল্লেখ না থাকলেও এতে বলা হয়েছে এ অর্থের মালিক ৪৫ বছর বয়সী ফারজিন কারোরিয়ানমোটলাগ। পাসপোর্টে তথ্যে দেখা গেছে, তিনি ইরানের নাগরিক। তবে তিনিই যে আসল মালিক সে ব্যাপারে রাশিয়ার কাস্টম বা অন্যান্য সংস্থাগুলো নিশ্চিত নয়। তিনি নিজেও এ অর্থের মালিকানা দাবি করে মস্কো উপস্থিত হননি। সাম্প্রতিক এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ওয়ার্ল্ড অব কাইন্ড পিপল নামক একটি অখ্যাত প্রতিষ্ঠানের উদ্দেশে এ অর্থ পাঠানো হয়েছে। এর সদর দপ্তর ইউক্রেন হলেও এ অর্থের চূড়ান্ত গন্তব্য লেখা হয়েছে রাশিয়া। প্রতিষ্ঠানটির মালিক ৫৩ বছর বয়সী আলেকজান্দার শিপিলভ অবশ্য ইউরোগুলো নিতে এসেছিলেন। তবে রাশিয়ান কর্তৃপক্ষকে বোঝাতে ব্যর্থ হয়েছেন তিনি। তার দাতব্য সংস্থা এ অর্থ উত্তোলন করে দিতে আইনজীবীদেরকে দুই বিলিয়ন ইউরো দেয়ার প্রস্তাব করেছে। তবে মস্কোর আইনজীবীরা এ ব্যাপারে কোন আগ্রহই দেখাননি।

মৎস্যকন্যা আছে নাকি নাই?

মৎস্যকন্যা বা মারমেইড হচ্ছে এক ধরনের জলজপ্রাণী, যার উপরের অংশ নারীর মতো এবং নিচের অংশ একটা মাছের মতো। হাজার বছরের পৃথিবীতে একটি বিশাল প্রশ্ন হচ্ছে এই মৎস্যকন্যা বাস্তবে আছে না-কি নেই। এই প্রশ্নের উত্তর আজো খুঁজে পাওয়া যায়নি। তবে পৃথিবীর প্রায় সব অঞ্চলের উপকথাতেই এ ধরনের প্রাণীর গল্প প্রচলিত রয়েছে। পৃথিবীর সব আদি সভ্যতায় মারমেইড বা মৎস্যকন্যাদের উপস্থিতি চোখে পড়ার মতো। যেসব অঞ্চলের সভ্যতায় এদের উপস্থিতি সবচেয়ে বেশি সেগুলো হচ্ছে জাপান, ইন্দোনেশিয়া, মালয়েশিয়া, ফিলিপাইন অর্থাৎ সমগ্র পূর্ব এশিয়া, ইউরোপ, ভারতীয় উপমহাদেশ, প্রশান্ত মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ, আটলান্টিক মহাসাগরীয় দ্বীপপুঞ্জ, দক্ষিণ আমেরিকা, আফ্রিকা, ওশেনিয়া ইত্যাদি। সেই প্রাচীনকাল থেকেই মারমেইডদের নিয়ে অনেক লেখালেখি হয়েছে। সাহিত্যে এদের সবচেয়ে পুরনো নিদর্শন হল ব্যাবিলনীয় সভ্যতায়। ছোটবেলার হ্যান্স ক্রিশ্চিয়ান অ্যান্ডারসনের রূপকথার গল্পে পড়া মৎস্যকন্যার কথা সবারই মনে থাকার কথা। ওয়াল্ট ডিজনির বিখ্যাত সৃষ্টি লিটল মারমেইডের গল্পও সবার জানা। এমনকি আধুনিক যুগেও মৎস্যকন্যাদের নিয়ে লেখালেখি হচ্ছে। অনেকেই দাবি করছেন, তারা নাকি মৎস্যকন্যা দেখেছেন। কিন্তু সত্যি কি মৎস্যকন্যা বলতে কিছু আছে?

আদি রহস্য
অর্ধমানবী অর্ধমাছ মৎসকন্যাদের নিয়ে বিশ্বজুড়ে জল্পনা-কল্পনার অন্ত নেই। পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের উপকথায় মৎসকন্যার নানা বর্ণনা পাওয়া যায়। তবে সব বর্ণনাতেই মৎসকন্যাদের প্রায় একই রকম শেপ বা আকৃতির উল্লেখ পাওয়া যায়। মৎস্যকন্যা নিয়ে প্রথম বর্ণনা পাওয়া যায় প্রাচীন অ্যাসিরিয়াতে ১০০০ খিস্টপূর্বাব্দে। সে অনুসারে দেবী অ্যাটারগাটিস ভুল করে তার মানব প্রেমিককে হত্যা করে ফেলেন। কিন্তু নিজের ভুল বুঝতে পেরে লজ্জায়-দুঃখে পানিতে ঝাঁপ দেন আত্দহত্যা করার জন্য। কিন্তু দেবী অ্যাটারগাটিস এতই সুন্দরী ছিলেন যে সমুদ্র দেবতা পসাইডন তাকে মৃত্যুর রাজ্যে যেতে দিলেন না। তাকে তিনি অর্ধমানবী অর্ধমাছ রূপে নতুন জীবন দান করেন। একই বর্ণনা পাওয়া যায় ব্যাবিলনীয় উপকথায় দেবী 'ইয়া'কে নিয়েও। গ্রিক উপকথায় এই অ্যাটারগাটিসই আবার 'আফ্রোদিতি' নামে পরিচিত। সবগুলো উপকথা অনুসারে মৎস্যকন্যারা সংগীতে ভীষণ পারদর্শী। সুরের মায়াজাল সৃষ্টির মাধ্যমে তারা জাহাজের যাত্রীদের মৃত্যুর দিকে আকর্ষণ করত। তাদের গানের গলা এতই চমৎকার ছিল যে সেই গান নাবিকদের কানে পৌঁছলে নাবিকরা সেই দ্বীপের দিকেই ধাবমান হতো। ফলে সেই জাহাজ চূর্ণবিচূর্ণ হয়ে সবার সলিল সমাধি ঘটত। অ্যাটারগাটিসের মানব প্রেমের অনুকরণে মৎস্যকন্যারা এর পর ডুবে যাওয়া নাবিকদের তাদের প্রেমের আহ্বানে সাড়া দেওয়ার জন্য সাগরের মধ্যে ঝাঁপ দিয়ে তাদের কাছে পৌঁছে যেত। সেখান থেকে মৎস্যকন্যারা পানির নিচে দিয়ে ডুবন্ত নাবিকদের উদ্ধার করে তাদের সাইরেন দ্বীপে নিয়ে আসত। কিন্তু ততক্ষণে সবার মৃত্যু হয়ে যেত। কোনো কোনো উপকথায় এ মৎস্যকন্যারা মানুষের প্রতি ভীষণ বিদ্বেষপূর্ণ আবার কোথাও কোথাও প্রেমময়। তবে যাই হোক না কেন শেষ পর্যন্ত নাবিকরা মারা যেত

তারা মৎস্যকন্যা দেখেছেন!
মৎস্যকন্যা দেখেছেন এমন মানুষের মধ্যে সবার আগে চলে আসে বিখ্যাত নাবিক কলম্বাসের নাম। ১৪৯৮ সালে আমেরিকা আবিষ্কার করে পৃথিবীর ইতিহাসে আলাদা করে জায়গা করে নেওয়া কলম্বাসের লগবুকেও রয়েছে মৎস্যকন্যার উল্লেখ। ক্রিস্টোফার কলম্বাসের লগ বুক অনুসারে তিনি যখন ক্যারিবিয়ান দ্বীপের পাশ দিয়ে যাচ্ছিলেন তখন নাকি এক অর্ধমানবী অর্ধমাছকে সমুদ্রবেলায় বসে থাকতে দেখেছেন। এটিকে অনেকে উড়িয়ে দিলেও বিশ্বাসীরা একেই মানছেন মৎস্যকন্যাদের অস্তিত্বের সপক্ষে সবচেয়ে বড় প্রমাণ। ১৮৪৭ সালের কথা। ৮০ বছর বয়স্ক একজন জেলে দাবি করেন তিনি নাকি উপকূল থেকে ২০ গজ দূরে এক মৎস্যকন্যা দেখেছিলেন। তার বর্ণনা অনুসারে মৎস্যকন্যা তখন গলদা চিংড়ির দাড়া দিয়ে চুল আঁচড়াচ্ছিল। তবে খুব বেশিক্ষণ তাকানো যায়নি মৎস্যকন্যার দিকে। যখনই ওই মৎস্যকন্যা বুঝতে পারল কেউ তাকে দেখছে, ওমনি টুপ করে পানির মধ্যে তলিয়ে যায়। ১৮৫৭ সালের জুন মাসের ৪ তারিখ। ব্রিটিশ শিপিং গ্যাজেটে উল্লেখ আছে এক স্কটিশ নাবিক নাকি সাগরের মধ্যে ঢেউয়ের ওপর এক কিশোরীকে বসে থাকতে দেখেছে। ১৮৩৩ সালের আরেকটি ঘটনা। আইল অব ইয়েল এ ছয়জন জেলে নাকি এক মেয়েকে তাদের জালে আটকায়। তিন ফুট লম্বা ওই মেয়ে নাকি জেলেদের নৌকায় ওঠার পর তিন ঘণ্টা ছিল, সে নাকি জেলেদের সঙ্গে কোনো প্রতিরোধে যায়নি। শুধু আস্তে আস্তে ফোঁপাচ্ছিল। ওই মেয়ের নাকি কোনো মাছের মতো লেজ ছিল না। কিন্তু তার দেহে সামান্য আঁশ ছিল। জেলেরা মারাত্দক ভয় পেয়ে যায় নৌকা আর সাগরের মধ্যে তারা আর প্রতিবন্ধকতা তৈরি না করে ইশারায় মেয়েটিকে চলে যেতে বলে। কৃতজ্ঞতার দৃষ্টি হেনে মেয়েটি নিখুঁত এক ড্রাইভ দিয়ে সাগরে চলে যায়। সাগরে নেমে কিছুক্ষণ পর আবার ওঠে ঢেউয়ের ওপর ভেসে ভেসে তাদের কৃতজ্ঞতা জানায় এবং এক সময় সাগরে হারিয়ে যায়। এ গল্প এডিনবার্গ ইউনিভার্সিটির ন্যাচারাল হিস্ট্রির প্রফেসর ম্যাক্লিহানকে শুনান এডমন্ডসন নামে এক জাহাজের কাপ্তান। ২০০৬ সালে সুনামির পর মালয়েশিয়া সাবা উপকূলে একটি মৃত মৎস্যকন্যা ধরা পড়ে। পরে জানা যায় জুয়ান ক্যাবান নামে এক ফটোগ্রাফার ক্যামেরার কারসাজিতে এটা করে।
অস্তিত্বহীন!
মৎস্যকন্যাকে কেউ কেউ মৎস্যকুমারী এবং অনেকেই জলপরীও বলে থাকে। সম্ভবত পানিতে এদের দেখা যায় বলে প্রচলিত ধারণার ভিত্তিতে জলপরী নামটা দেওয়া হয়ে থাকতে পারে বলে অনেকে মনে করেন। কিন্তু মানুষের অবয়বের মাছ কখনো কল্পনার জগত ছেড়ে বাস্তবে এসে দেখা দেয়নি। এক খবরে টেলিগ্রাফ জানিয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল ওশান সার্ভিস (এনওএস) সম্প্রতি তাদের ওয়েবসাইটে মৎস্যকন্যাদের কোনো অস্তিত্ব নেই বলে ঘোষণা দিয়েছে। ডিসকভারি চ্যানেলে প্রচারিত 'মারমেইডস : দ্য বডি ফাউন্ড' নামের একটি তথ্যচিত্রভিত্তিক অনুষ্ঠান দেখে এনওএসএর কাছে মারমেইডের অস্তিত্ব সম্পর্কে জানতে চেয়েছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের দুজন নাগরিক। জলপরী বিষয়ে আগ্রহ সামাল দিতে যুক্তরাষ্ট্র সরকারের বাণিজ্য বিভাগের বিজ্ঞানবিষয়ক এ সংস্থাটি মৎস্যকন্যাদের বাস্তবতার জগত থেকে নির্বাসন দিয়েছে। বিবিসিকে এনওএসএর এক কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আমাদের মৎস্যকন্যা সেবা দেওয়ার মতো কোনো সেবা নেই বা তাদের অস্তিত্বের কোনো প্রমাণও আমরা পাইনি। কিন্তু মৎস্যকন্যার ধারণা অনুসন্ধানে কি ধরনের গবেষণা চালানো হয়েছে কিংবা আদৌ কোনো গবেষণা চালানো হয়েছে কি না সে ব্যাপারে কোনো মন্তব্য করা হয়নি। ফলে অনেকেই মনে করছেন, মৎস্যকন্যা সম্পর্কে বিজ্ঞানীদের এই ঘোষণা সত্ত্বেও সাধারণ কৌতূহলী মানুষের মধ্যে এ ব্যাপারে আগ্রহ কমবে না।

পৃথিবীর ভেতর আরেক পৃথিবী চীনের ইয়ার ওয়াং ডং গুহার আবিষ্কার না দেখলে বুঝবেন না যে বিষয়টা কি?

আমি তো দেখে সত্যি অবাক হয়েছি এখন কেমন লাগবে আপনাদের জানি না কষ্ট করে হলেও পুরাটা সবাই পড়বেন। আমার মতে ভাল লাগবে সবার। সম্প্রতি চীনের চঙকিং প্রদেশে আবিষ্কার হয়েছে এমন এক গুহা যে গুহায় নিজের আলাদা আবহাওয়া ব্যাবস্থা রয়েছে খাল, বিল, পাহার, আকাশ যাতে রয়েছে মেঘ এবং কুয়াশাও। article-2441450-1875773E00000578-419_964x640 চীনের এই দুর্গম গুহাতে স্থানীয় বাসিন্ধা ছারা বাইরে কেউ যায়নি, সম্প্রতি গুহা বিশেষজ্ঞ এবং ফটোগ্রাফারদের সমন্বয়ে গঠিত একটি দল এই গুহার গোপনীয়তা আবিষ্কার করেন এবং ভেতরের বেশ কিছু দুর্লভ ছবি তুলে নিয়ে আসেন, গুহার অভ্যন্তরে বিশেষজ্ঞ দল দেখতে পান সেখানে ধরতে গেলে পৃথিবীর ভেতরে আরেকটি অসাধারণ পৃথিবী যেখানে মেঘ বালুকনা জলীয়ভাস্প সহ রয়েছে আলাদা আবহাওয়া ব্যাবস্থা এবং সেখানকার আবহাওয়া অনেকটা শীতল। গুহা অভিযাত্রী এবং ফটোগ্রাফার Robbie Shone ইয়ার ওয়াং ডং গুহা বিষয়ে বলেন, “এর আগে এত বিস্তৃত কোন গুহা আবিষ্কার করা সম্ভব হয়নি, সেখানে রয়েছে অসাধারণ কিছু বিষয় যা দেখে সত্যি আমরা অবাক হয়েছি, ইয়ার ওয়াং ডং গুহা বিশাল এক গুহা।” তিনি আরও বলেন, “ এ গুহা এত বিশাল যে এর উপরের অর্ধেক অংশ পুরোটাই কুয়াশা এবং মেঘে ঢাকা। এর আকাশের অংশ প্রায় আনুমানিক ৮২০ ফুট উঁচু হবে সেখানে উঠা এবং ছবি ধারণ করা অসাধারণ অ্যাডভেঞ্চার ছিল ক্লাইম্বারদের জন্য। এর ভেতরে থাকা পরিতেক্ত পানি পান যোগ্য নয় এটা পুরোটাই নোনতা স্বাদযুক্ত। ইয়ার ওয়াং ডং গুহার ভেতরের গভীরতা এতটাই বিশাল যে সেখানে শীতল আবহাওয়ার পাশাপাশি আর্দ্রতা ও অনেক শীতল ফলে শ্বাস প্রশ্বাস স্বাভাবিক নেওয়াটা অনেক কষ্ট সাধ্য। এখানে একটা বিষয় উল্লেখ্য গুহার ভেতরে অনেক যায়গায় জলের পরিমাণ এতটাই বেশি যে সেখানে বিশাল বিশাল স্রোত বয়ে যাচ্ছে যা আপনাকে সহজেই ভাসিয়ে নিয়ে যেতে পারে। অভিযাত্রীরা তাদের মতামতে জানিয়েছেন এই গুহার ভেতরের পানি প্রবাহ ব্যাবস্থা খুবি ভয়ংকর এবং বিধ্বংসী। এবার চলুন ইয়ার ওয়াং ডং গুহার কিছু দুর্লভ ছবি দেখা যাকঃ



দুই অভিযাত্রী Duncan Collis এবং Erin Lynch গুহার একটি অংশ দিয়ে হেটে আসছেন। জেনে রাখা ভালো গুহার এ অংশের মাটি সম্পূর্ণ লবণে ভরা।





গুহার একটি অংশ থেকে এক ফটোগ্রাফারের ক্যামেরায় ধরা পরেছে এই দৃশ্য যেখানে দেখা যাচ্ছে ঐ অংশে কুয়াশা কিভাবে খেলা করছে।







এই ছবিটি তোলা হয়েছে গুহাতে প্রবেশের সময়। এখানেই দেখা যাচ্ছে কতোটা বিশাল এই গুহার ব্যাপ্তি।








ছবিতে দেখা যাচ্ছে এক গুহা অভিযাত্রী কিভাবে একটি চিকন রশি দিয়ে গুহা অভিমুখে যাত্রা করছেন ঠিক ভাবে খেয়াল করলে দেখবেন অনেক নিচে আরও একজন অভিযাত্রী একই রশিতে নিচে নামছেন।







এই অভিযাত্রীকে দেখুন কতোটাই ক্ষুদ্র দেখাচ্ছে তাকে? এতেই বোঝা যাচ্ছে কতোটা বিশাল এই গুহা!







আগেই বলেছি গুহার কিছু কিছু অংশে পানির স্রোত এতোটাই তীব্র যা মানুষের জন্য খুবই ঝুঁকিপূর্ণ, দেখুন এই অভিযাত্রীকে পানির স্রোত তাকে কিভাবে ভাসিয়ে নিয়ে যেতে চাচ্ছে!







দীর্ঘ কষ্টকর গুহা যাত্রার মাঝে গুহাতেই একটি অংশে বসে অভিযাত্রী দল কিছুটা খাদ্য-জল পান সেরে নিচ্ছেন।




এই অভিযাত্রীকে দেখুন ইনি ৮২০ ফুট উপর থেকে গুহার নিচের অংশ দেখার চেষ্টা করছেন কিন্তু সেখানে মেঘে ঢাকা কুয়াশা এতোটাই প্রবল যে কয়ক গজ দূরে কিছুই দেখা যাচ্ছেন।





এই ছবি দেখে অনেকের মনে হবে একি সাইন্স ফিক্সন ছবিতে দেখা মহাকাশের কোন জায়গা? না এটি গুহার একটি অংশ যেখানে গর্ত দিয়ে রশি ঝুলে নিচে নেমে যেতে হয়।








গুহায় জমে থাকা লবণাক্ত গভীর পানির মাঝে এক অভিযাত্রী অনুসন্ধানে ব্যাস্ত।

এবার দেখেনিন ভিডিওতে ইয়ার ওয়াং ডং গুহাঃ http://www.youtube.com/watch?feature=player_embedded&v=tJ50tkWefr4 গুহা শব্দটির সাথে একটু বেশীই অ্যাডভেঞ্চার কাজ করে। আমাদের দেশে অবশ্য তেমন কোন বড় গুহা নেই যেগুলো আছে খুবই ছোট। এখন পর্যন্ত আবিষ্কৃত পৃথিবীর সবচেয়ে বড় গুহা হচ্ছে “সান ডং” ভিয়েতনামের শেষ সীমানায় লাওস সীমান্ত এটি অবস্থিত। যদিও এখনো জানা যায়নি সান ডং থেকেও কি ইয়ার ওয়াং ডং গুহা বিশাল? হ্যাঁ বিষয়টি জানতে হলে আপাতত আরও কিছুদিন আমাদের অপেক্ষা করতেই হবে। কেমন লাগলো সবাই জানাবেন।

                                           

PAGE 1 2 3 4 5 6 7 8 9 10 11 12 13 14 15 16 17 18 19 20 21 22 23 24 25 26 27 28 29 30 31 32 33 34 35 36 37 38 39 40